প্রশ্ন: অভাগা যদ্যপি
চায় সাগর শুকায়ে যায়- এ প্রবাদটির রচয়িতা কে?
উঃ মুকুন্দরাম।
|
প্রশ্ন: হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব
বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি,
পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন এই
কবিতাংশটুকু কোন কবি কে? |
প্রশ্ন: আমার সন্তান যেন
থাকে দুধে ভাতে – উক্তি কোন গ্রন্থের? |
প্রশ্ন: যে জন দিবসে
মনের হরষে জালায় মোমের বাতি এপংতির রচয়িতা কে? |
প্রশ্ন: পাখি সব করে রব
রাতি পোহাইল।”- কার লেখা? |
প্রশ্ন: সাত কোটি
সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি। -কোন কবির উক্তি? |
প্রশ্ন: স্বাধীনতা
হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে- কার রচয়িতার অংশ? |
প্রশ্ন: চিরসুখী জন
ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে?
কার রচনা? |
প্রশ্ন: তোমাদের পানে
চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না।
নজরুলের কোন কবিতার অংশ? |
প্রশ্ন: কোথায় স্বর্গ
কোথায় নরক- পংক্তির রচয়িতা? |
প্রশ্ন: যুদ্ধ মানে
শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা- কার কবিতার অংশ? q |
প্রশ্ন: আমার দেশের পথের
ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি কার রচনা? |
প্রশ্ন: আসাদের শার্ট আজ
আমাদের প্রানের পতাকা।-পংক্তি কার? |
প্রশ্ন: বিপদে মোরে
রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয় উপরোক্ত অংশটি
রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার? |
প্রশ্ন: রক্ত ঝরাতে পারি
না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা- পংক্তিটি কার রচিত? |
প্রশ্ন: বাংলার মুখ আমি
দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর- কোন কবির রচনা? |
প্রশ্ন: বাঁশ বাগানের
মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ – পংক্তির রচয়িতা কে? |
প্রশ্ন: ক্ষুধার রাজ্য
পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি- পংক্তি কোন কবির? |
প্রশ্ন: মন্ত্রের সাধন
কিংবা শরীর পাতন- উক্তি কার? |
প্রশ্ন: প্রীতি ও
প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে,
স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি
কুঁড়ে ঘরে। |
প্রশ্ন: জন্মেছি মাগো
তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।- কবিতাংশটির কবি কে? |
প্রশ্ন: কত গ্রাম কত পথ
যায় সরে সরে, শহরে রানার যাবেই পৌঁছে ভোরে। পংক্তি দুটির কবি কে? |
প্রশ্ন: আমি থাকি
মহাসুখে অট্টালিকা পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ,
বৃষ্টি,
ঝড়ে। –
কবিতাংশটি? |
প্রশ্ন: সংসারেতে ঘটিলে
ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়- কবিতাংশটি? |
প্রশ্ন: মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন
হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।- উক্তির কবিতা ও কার রচনা? |
প্রশ্ন: সকলের তরে সকলে
আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।- কবিতাংশটি? |
প্রশ্ন: আবার আসিব ফিরে
ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।-
কোন কবির রচনা? |
প্রশ্ন: হাজার বছর ধরে
আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে-
এই উক্তিটি কার? |
প্রশ্ন: সব পাখি ঘরে আসে
সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন;
থাকে শুধু অন্ধকার”- এই উক্তিটি কার? |
প্রশ্ন: আমি যদি হতাম
বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি- কোন কবির রচনা? |
প্রশ্ন: শোনা গেল লাশ
কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাগুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো
তার সাধ”- উদ্ধৃত অংশটুকু কার রচনা? |
প্রশ্ন: সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না
তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”-
উদ্ধৃত অংশটুকুর কবি কে? |
প্রশ্ন: হে সূর্য! শীতের
সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”- কোন কবির রচনা? |
প্রশ্ন: অবাক পৃথিবী
অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষদ্ধ স্বদেশ ভূমি। কোন কবির রচনা? |
প্রশ্ন: “রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে-
কবিতাংশটি? |
প্রশ্ন: হিমালয় থেকে
সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে,
– রচয়িতা কে? |
প্রশ্ন: হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো
রচয়িতা কে? |
প্রশ্ন: কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর
কাটলো, কেউ কথা রাখে নি- চরনটির কবি কে? |
প্রশ্ন: আজি হতে শত
বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,- কবিতাংশটি? |
প্রশ্ন: আজি হতে শত
বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে – কবিতাংশটি? |
প্রশ্ন: মহা নগরীতে এল
বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী রচয়িতার নাম কি? |
প্রশ্ন: আমি কিংবদন্তীর
কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি এই কবিতাংশটুকুর কবি কে? |
প্রশ্ন: ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারী সোনার
ধানে গিয়েছে ভরি। -চরনটির কবি কে? |
প্রশ্ন: এখন যৌবন যার
মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময় এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ
সময়। এই অংশটুকুর রচয়িতা কে? |
প্রশ্ন: জন্মেই কুঁকড়ে
গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো
যেন এই কবিতাংশটুকুর কবি কে? |
প্রশ্ন: জন্মই আমার
আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি- এই কবিতাংশটুকুর
রচয়িতা? |
প্রশ্ন: মোদের গরব মোদের
আশা, আ মরি বাংলা ভাষা। চরনটির কবি কে? |
প্রশ্ন: স্মৃতির মিনার
ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু,
আমরা এখনো চরনটির রচয়িতা কে? |
প্রশ্ন: আজো আমি বাতাসে
লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি, চরনটির রচয়িতা? |
প্রশ্ন: বহু দেশ
দেখিয়াছি বহু নদ-নলে কিন্তু এ দেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?- চরনটির রচয়িতা কে? |
প্রশ্ন: আমার এ ঘর
ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁিধ তার ঘর,
আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে
করেছে পর। চরনটির রচয়িতা কে? |
প্রশ্ন: যে শিশু ভুমিষ্ঠ
হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,- চরনটির রচয়িতা? |
প্রশ্ন: আপনাদের সবার
জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান। রচয়িতা? |
প্রশ্ন: তুমি আসবে বলে
হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো,
সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর চরনটির
রচয়িতা কে? |
প্রশ্ন: জনতার সংগ্রাম
চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই। হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে
রচয়িতা? |
প্রশ্ন: ওই দূর বনে
সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে।
চরনটির রচয়িতা কে? |
প্রশ্ন: তাল সোনাপুরের
তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী রচয়িতা কে? |
প্রশ্ন: সই, কেমনে ধরিব
হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া। রচয়িতা কে? |
প্রশ্ন: রূপলাগি অখিঁ
ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর। রচয়িতা কে? |
প্রশ্ন: কুহেলী ভেদিয়া
জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ- চরনগুলির রচয়িতা কে? |