১. রেল লাইনে ইস্পাতের স্লিপারের দৈর্ঘ্য- ২.৬৭ মি.।
২. কাঠের স্লিপারের আয়ুকাল- ১০-১২ বছর।
৩. ইস্পাতের স্লিপারের আয়ুকাল- ২৫-৩০ বছর।
৪. কাস্ট আয়রন স্লিপারের আয়ুকাল- ৫০-৬০ বছর।
৫. বাকে স্লিপারের ঘনত্ব ধরা হয়- n+5।
৬. গার্ডার সেতুর উপর মিটার গেজে স্লিপারের সর্বোচ্চ দুরত্ব- ১'।
৭. গার্ডার সেতুর উপর ব্রড গেজের স্লিপারের সর্বোচ্চ দূরত্ব- ১'-৮''।
৮. ব্রডগেজে প্রতি ফুট দৈর্ঘ্যের জন্য ব্যালাস্ট প্রয়ােজন- ১২ ঘনফুট।
৯. মিটারগেজে প্রতি ফুট দৈর্ঘ্যের জন্য ব্যালাস্ট প্রয়ােজন- ৮.২৫ ঘনফুট।
১০. দৈর্ঘ্য বরাবর রেলের সরে যাওয়াকে বলে- ক্রীপ।
১১. ফাউলিং মার্ক বলা হয়- বিপদ চিহ্ন।
১২. ব্রডগেজে স্টক রেল ব্যবহার করা হয়- ৩৬ ফুট লম্বা।
১৩. স্থায়ী সড়কের অংশ- ৩ টি।
১৪. রেল সড়কের পাশ্ব ঢাল- ১ঃ১ বা ১ঃ১.৫।
১৫. রেল সড়ক সর্বপ্রথম চালু হয়- ইংল্যান্ডে।
১৬. ব্রড গেজের মাপ- ১৬৪৭ মি.মি. থেকে ১৫২৪ মি.মি.।
১৭. মিটার গেজের মাপ- ১ মি.।
১৮. ডাবল হেডেড রেইলের ওজন- প্রতি মিটারে ৪৯.৬০ কেজি।
১৯. চ্যাপ্টা মাথা রেল বিশ্বে ব্যবহৃত হয়- ৯০%।
২০. বাংলাদেশে ব্যবহৃত ব্রড গেজ রেলের দৈর্ঘ্য- ১২.৮০ মিটার।
২১. রেল স্লিপারের সাথে আটকানাের জন্য যেসব উপকরণের প্রয়ােজন হয় তা- রেল ফ্যাসনিং।
২২. রেলওয়ে হুইসেল নির্দেশক সিগনালে লেখা থাকে- W।
২৩. হুইসেল নির্দেশক বাের্ডের দৈর্ঘ্য- ৩০.৫ সে.মি.।
২৪. বন্দর- ৪ প্রকার ।
২৫. ট্রান্সপাের্টেশন পদ্ধতি- ৪ প্রকার।
২৬. রেলপথ সড়কপথের তুলনায় বেশী লােড নিতে পারে- ৩ থেকে ৪ গুণ।
২৭. ট্রান্সপাের্টেশন পদ্ধতির মধ্যে পরিবহন গতিবেগ সর্বনিম্ন- জলপথে ।
২৮. একক দৈর্ঘ্যে একক লােড নেয়ার জন্য শক্তির পরিমান সর্বনিম্ন- জলপথে।
২৯. মানুষ ও মালপত্রের ক্ষেত্রে সবচেয়ে দ্রুত ও আরামপ্রদ পরিবহন ব্যবস্থা হল- আকাশপথে ।
৩০. দেশের পরিবহন বা ট্রান্সপাের্টেশন ব্যবস্থাকে মানবদেহের তুলনা করা হয়- ধমনীর সাথে
৩১. যুদ্ধের সময় সামরিক উপকরনাদি পরিবহনের জন্য সহায়ক- হাইওয়ে।
৩২. প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে রাস্তাঘাটে গাড়ির চাকা ব্যবহৃত হতাে- তামার।
৩৩. দেশের অভ্যন্তরীণ সব ধরনের রাস্তাঘাট, ব্রিজ, কালভার্ট ইত্যাদি মেরামতের ও সংরক্ষনের কাজ করে- সড়ক ও জনপথ বিভাগ।
৩৪. জাতীয় হাইওয়ে সড়কের মুক্ত এরিয়া- ৩০.৫ থেকে ৬১ মি.।
৩৫. ন্যাশনাল হাইওয়ে সিটি এরিয়া- ২৪.৪ থেকে ৬১ মি.।
৩৬. ভিলেজ হাইওয়ে ফ্রি এরিয়া- ১২.২ থেকে ১৮.৩ মি.।
৩৭. জেলা সড়কের পেভমেন্টের প্রস্থ সাধারনত- ৭.২ মি.।
৩৮. গ্রাম্য সড়কের পেভমেন্টের প্রস্থ- ৪.২ মি.।
৩৯. জাতীয় হাইওয়ের পেভমেন্টের প্রস্থ- ১১.৫ মি.।
৪০. শােল্ডার বিস্তার সব শ্রেণীর রাস্তার জন্য ধরা হয়- ২.৪ মি. থেকে ৩ মি.।
৪১. ফুটপাতের সর্বনিম্ন প্রস্থ- ১.৫ মি.।
৪২. সড়কের পার্শ্বে স্তূপাকারে রাস্তার সমান্তরালে যে মাটি বাখা হয় তাকে বলে- স্পয়েল্স।
৪৩. সড়ক পরিবহনে শহড় এলাকায় পার্কিং এর প্রস্থ রাখা হয় কমপক্ষে ৩ মি.।
৪৪. রাস্তার দৈর্ঘ্য বরাবর উঁচু স্থানকে বলা হয়- মেডিয়ান স্ট্রিপ।
৪৫. ক্যাম্বার এর প্রধান কাজ হল রাস্তা থেকে- বৃষ্টির পানি অপসারন করা।
৪৬. শেরশাহের আমলে মানুষের যাতায়াতের এবং ডাক পরিবহনের জন্য নির্মিত রােডকে বলা হয়- গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রােড ।
৪৭. এপিয়ান সড়কটি নির্দেশ করে- রােমান স্থাপত্য কৌশল।
৪৮. জাতীয় হাইওয়ের পেভমেন্টের প্রস্থ কম হবে না- ৮ মিটারের।
৪৯. জাতীয় হাইওয়ের দুই পাশে শােল্ডারের প্রস্থ কম হবে না- ২ মিটারের।
৫০.
সড়ক ব্যবহারকারী যানবহনের দৈনিক পরিমাণ, সর্বোচ্চ ঘন্টায় ট্রাফিকের
পরিমাণ এবং বার্ষিক গড় ট্রাফিকের পরিমাণ যে জরিপে করা হয় তা- ট্রাফিক
জরিপ।
৫১. সড়কের যে অংশ বরাবর গাড়ি চলাচল করে তাকে বলে- পেভমেন্ট।
৫২. ১:৩০ লম্বালম্বি ঢাল বলতে বুঝায়- ৩০ মিটার আনুভূমিকের জন্য ১ মিটার উন্নতি বা অবনতি।
৫৩. রাস্তার প্রস্থচ্ছেদ কেন্দ্রের সর্বোচ্চ বিন্দুকে বলা হয়- ক্রাউন।
৫৪. ক্রাউনের সাপেক্ষে রাস্তার যে কোন এক পার্শ্বের আড়াআড়ি ঢালকে বলে- ক্যাম্বার।
৫৫. গাড়ি যখন উলম্ব বাঁক অতিক্রম করে তখন চালকের দৃষ্টিরেখা ভূ-পৃষ্ঠ থেকে সাধারণত উচ্চতায় অবস্থান করে- ১.২২ মিটার।
৫৬. একটি গাড়ি ঘন্টায় ৮০ কি.মি. পরিকল্পিত বেগে চললে অতিক্রমণে ন্যূনতম দর্শন দূরত্ব হবে- ১০৬ মি.।
৫৭.প্রতিক্রিয়ার সময়ের পরিমাণ- ২.৫ থেকে ৩ সেকেন্ড।
৫৮. রাস্তার সরল অংশ এবং বৃত্তাকার বাঁকের মধ্যে পরিবর্তনশীল ব্যাসার্ধের যে বাক ব্যবহৃত হয় তা- ক্রান্তি বাঁক।
৫৯. ট্যাককোট স্থাপন করা বেশী ভাল সিলকোট স্থাপনের - ৭ দিন পর।
৬০. রাস্তা চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয় অয়্যারিং কোর্স স্থাপনের- ১ দিন পর।
৬১. অয়্যারিং স্থাপনের পর পৃষ্টদেশ মসৃণ করার জন্য রােলার ব্যবহৃত হয়- ৮-১০ টনি।
৬২.. কংক্রিট সড়ক তৈরির পর কিউরিং করতে হয়- ২৮ দিন।
৬৩. সমান্তরাল রাস্তার পার্কিং লেন-এর সর্বোচ্চ প্রস্থ হয়- ৮ ফুট।
৬৪. প্রতি ঘন্টায় ট্রাফিকের পরিমাণ ১০০০-২০০০ হলে ডিজাইন করা হয়- চক্রাকার সন্ধি।
৬৫. পাশ্ববর্তী এলাকার সিপেজ ওয়াটার এর প্রকোপ থেকে রাস্তাকে রক্ষা করার জন্য নির্মান করা হয়- ইন্টারসেপটিক ড্রেন।
৬৬. সড়কে সুপার এলিভেশন দেয়া হয়- হরাইজন্টাল কার্ভ-এ।
৬৭. পেভমেন্ট এর সর্বনিম্ন স্তরকে বলা হয়- সাবগ্রেড।
৬৮. সড়ক নির্মাণে এগ্রিগেটগুলাের কাঠিণ্য মান জানার জন্য করা হয়- এ্যাবরেশন টেস্ট।
৬৯. স্থায়ী চাপমান জানার জন্য এগ্রিগেটের করা হয়- সাউন্ডনেস পরীক্ষা।
৭০. সিমেন্ট কংক্রিটের রাস্তাকে বলা হয়- রিজিড পেভমেন্ট।
৭১.যে সমস্ত রাস্তায় এ্যাসফাল্ট, টার এবং বিটুমিন ব্যবহার করা হয় তাকে বলে- বিটুমিনাস রােড।
৭২. সিলকোট স্থাপনের পর রােলিং করার জন্য ব্যবহার করা হয়- ৬-৮ টনি রােলার।
৭৩. প্রাইম কোট স্থাপনের পর রােলিং করার জন্য ব্যবহার করা হয়- ১০ টনি রােলার।