সম্ভাব্য মৌখিক সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
১। পদাথ'কে কত ভাগে ভাগ করা য়ায়?
উত্তরঃ পৃথিবীতে যত প্রকার পদাথ' আছে, তাদেরকে মোটামুটি তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ
(ক) পরিবাহী
(খ) অপরিবাহী এবং
(গ) অধ'পরিবাহী ইত্যাদি ।
২। পরিবাহী পদাথে'র ভ্যালেন্স ইলেকট্রনের সংখ্যা কত?


উত্তরঃ পরিবাহী পদা'থের ভ্যালেন্স ইলেকট্রনের সংখ্যা চারটির কম হয়ে থাকে ।
৩। পরিবাহী কী?
উত্তরঃ যে পদা'থের মধ্য দিয়ে সহজে ইলেকট্রন চলাচল করতে পারে, তাকে পরিবাহী বলে ।


৪। পরিবাহীর সব'বহিঃস্থ সেলে ইলেকট্রনের সংখ্যা কত?
উত্তরঃ পরিবাহীর সব'বহিঃস্থ সেলে চারটির কম মুত্ত ইলেকট্রন থাকে ।
। কুপরিবাহী কী?


উত্তরঃ যে সমস্ত পদাথে©র মধ্যদিয়ে সহজে কারেন্ট চলাচল করতে পারে না, তাকে কুপরিবাহী বলে ।


৬। অপরিবাহী কাকে বলে?


উত্তরঃ যে সকল পদাথে'র মধ্য দিয়ে তড়িr প্রবাহিত হতে পারে না, তাকে ইন্সুলেটর বা অপরিবাহী বলে ।


এদের ভ্যালেন্স ইলেকট্রনব থাকে না ।অতি সামান্য মুক্ত ইলেকট্রন থাকে ।


৭। অধ'পরিবাহী কাকে বলে?


উত্তরঃ যে সকল পদাথে'র রোধ সুপারিবাহীর চেয়ে বেশি এবং অপরিবাহীর চেয়ে কম, তাদেরকে অধ'পরিবাহী বলে ।


অধ'পরিবাহী পদাথে'র সব'বহিঃস্থ স্তরে চারটি ভ্যালেন্স ইলেকট্রন থাকে ।


৮। কোন পদা©থের ইন্সুলেটর নয় কেন?


উত্তরঃ ইন্সুলেটরের ভ্যালেন্স এবং কন্ডাকশন ব্যান্ডের মধ্যে এনাজি'গ্যাপ বেশি থাকায় তাপ প্রয়োগ করলে তা সেমিকন্ডাক্টরের মত কাজ করে । এ তাপীয়শক্তির পরিমান ফরডিডেন শক্তি অপেক্ষা বেশি হলে কন্ডাকশন ব্যান্ডের ইলেকট্রনগুলো মুত্ত হয়ে কারেন্ট চলাচল শুরু করে।সুতরাং বলা যায়, কোন পদাথে'ই কুপরিবাহী নয় ।


৯। সেমিকন্ডাক্টরের দুটি বৈশিষ্ট বল?


উত্তরঃ ১ । যোজন স্তরটি প্রায় পূণ' থাকে ।


     ২। পরিবহন স্তর আংশিকভাবে মুক্ত ইলেকট্রন দ্বারা পূন'থাকে ।


১০। রেজিস্টর কী?


উত্তরঃ যে সকল বস্তু ইলেকট্রনের গতিপথে বাধা সৃষ্টি করলেও তাদের চলার পথকে সম্পূণরুপে বন্ধ করে না, সে সব বস্তুকে বলা হয় রে


সে সব বস্তুকে বলা হয় রে জিস্টর । এ জাতীয় পদাথে'র ভেতর দিয়ে অপেক্ষাকৃত কমসংখ্যক ইলেকট্রন কণিকা চলাচল করতে পারে । ইলেকট্রনের সহজ চলাচলকে বাধা দেয় বা resist করে বলে এদেরকে রেজিস্টর বলা হয় ।


১১। রেজিস্টর একক কী?


উত্তরঃ  রেজিস্টরের একক ওহম । বড় মানের রেজিস্টরকে কিলোওহম ও মেগাওহম দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।


১২। এক মেগাওহম সমান কত ওহম?


উত্তরঃ 1 মেগাওহম = 10,000.00 ওহম ।


১৩। রেজিস্টার প্রধানত কত প্রকার?


উত্তরঃ রেজিস্টর প্রধানত চার প্রকার । যথাঃ




(ক) ফিকªড রেজিস্টর


(খ) ট্যাগযু্ক্ত ফিকªড রেজিস্টর


(গ) অ্যাডজাস্টেবল অ্যান্ড ভেরিয়েবল রেজিস্টর


(ঘ) রিওস্ট্যাট ।


১৪। রেজিস্টান্স পরিমাপের বড় ও ছোট একেকের মধ্যে সম্প'ক দেখাও?


উত্তরঃ নিচে রেজিস্ট্যান্স পরিমাপের বড় ও ছোট এককের মধ্যে সম্পক'


দেখানো হলঃ ১ ওহম = ১০০০ মাইক্রোওহম ১ মিলিওহম = ১০০০ মাইক্রোওহম ১০০০  ওহম ১ কিলোওহম


১০০০ কিলোওহম = ১ মেগাওহম ইত্যাদি ।


১৫। রেজিস্টরের মান পরিবতি'ত হয় কেন?


উত্তরঃ তাপমাত্রা পরিবত'ন ও ঘষ'ণের কারণে রেজিস্টরের মান পরিবত'ত হয় ।


১৬। ভেরিয়্যাবল রেজিস্টর কী?


উত্তরঃ যে রোজস্টরের মান পরিবত'ন করা যায়, তাকে ভেরিয়্যাবল রেজিস্টর বলে ।


১৭। ফিকªড রেজিস্টর কত প্রকার ও কী কী?


উত্তরঃ ফিকªড রেজিস্টর প্রধানত চার প্রকার । যথাঃ


(ক) কাব'ন কম্পোজিশন রেজিস্টর,


(খ)কাব'ন ফিল্ন রেজিস্টর ,


(গ) মেটাল ফিল্ন রেজিস্টর ,


(ঘ) ওয়্যার উন্ড রেজিস্টর


।১৮। সার্কিটে রেজিস্টরের কাজ কী?


উত্তরঃ সাকি'টে রেজিনস্টরের মাধ্যমে নিদিষ্ট পরিমাণ ভোল্টেজ ড্রপ ঘটানো ও কারেন্ট প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করা হয় ।


১৯। রেজিস্ট্যান্স বলতে কী বুঝায়?


উত্তরঃ কোন পরিবাহীর ভিতর দিয়ে বিদ্যুr প্রবাহ চলার সময় এটা পরিবাহী কর্তৃক কারেন্ট কম-বেশি বাধা পায় ।


। এ বাধাকে পরিবাহীর রেজিস্ট্যান্স বা রোধ বলা হয় । পরিবাহীর রোধ নির্ভূর করে দৈর্ঘ্য, প্রস্থচ্ছেদ, আপেক্ষিক রোধ


এবং তাপমাত্রার উপর । ওহমের সূত্র অনুসারে,


R= V     I


২০। ওহমের কোন সূত্রের সাহায্যে রেজিস্ট্যান্স নিণয় করা যায়?


উত্তরঃ ওহমের রেজিস্ট্যান্সের সূত্রানুসারে কোন পরিবাহীর রেজিস্ট্যান্স নিণ'য় করা যায় ।


আমরা জানি, V=IR


    R= V


          I  


  তাই বলার যায় , কোন পরিবাহীর মধ্যদিয়ে একক মাত্রায় বিদ্যুrপ্রবাহিত করতে যে বিভব পাথ'ক্যের প্রয়োজন হয়, ত্র সংখ্যাকে ঐ পরিবাহীর রোধ বলে । একে R বা r দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।




১। ভেরিয়্যাবল রেজিস্টরের কাজ কী?




উত্তরঃ ভেরিয়্যাবল রেজিস্টর সাধারণত সিগন্যাল ভোল্টেজ নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয় । এটা রেডিও-টিভির ভলিউর,টোন ইত্যাদি সার্কিট ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় ।


২২। রেজিস্টর ও রেজিস্ট্যান্সের মধ্যে তফাr কী?


উত্তরঃ সাধারনত রেজিস্ট্যান্স বলতে কোন পদা'থের মধ্যদিয়ে কারেন্ট প্রবাহের বাধাকে বুজায় । অন্যদিকে যে বস্তু দ্বারা ইলেকট্রিক সার্কিটে ঐ প্রকার বাধা প্রদান করা হয়,তাকে রেজিস্টর বলে ।


রেজিস্ট্যান্স হল পদাথে'র বিশেষ ধম' বা পদাথে'র দ্বারা গঠিত তারের দৈঘ্য প্রস্থচ্ছেদ, আপেক্ষিক রোধ এবং তাপমাত্রার উপর নিভ'রশীল ।




২৩। কোন একটি পরিবাহীর রোধ কী কী শতে'র উপর নিভ'র করে?




উত্তরঃ আমরা জানি,রোধের সূত্রানুসারে


R PL



    A




সতরাং কোন একটি পরিবাহী রোধ নিম্নলিখিত শত'গুলোর উপর নিভ'র করে ।




১। পরিবাহীর দৈঘ্য'




২। পরিবাহীর প্রস্থচেছদ




৩। পরিবাহীর উপাদপান




৪। পরিবাহীর তাপমাত্রা,আলোক ও চাপ




৫। পরিবাহীর বিশুদ্ধতার উপর নিভ'র ।


২৪। বিভিন্ন প্রকার রেজিস্টারের তালিকা প্রণয়ন করা যায় ।




উত্তরঃ রেজিস্টরকে প্রধানতঃ দুই ভাগে ভাগ করা যায় ।




(ক) পরিবর্তনশীল রেজিষ্টরঃ এ প্রকার রেজিষ্টরগুলো হল-




১। ADJUSTABLE রেজিষ্টর ।




২। ভেরিয়্যাবল রেজিষ্টর ।




৩। রিওষ্ট্যাট ।




৪। ট্যাপযুক্ত ফিক্সড রেজিষ্টর ।




(খ) অপবেতনশীল রেজিষ্টরঃ এ প্রকার রেজিষ্টর হল-




১। কার্বন রেজিষ্টর




২। ওয়্যার উল্ড রেজিষ্ট




৩। মেটাল ফিল্ম রেজিষ্টর




৪। কার্বন ফিল্ম রেজিষ্টর




২৫। 1 কিলোওহম সমান কত ওহম?




উত্তরঃ 1 কিলোওহম = 1000  ওহম ।




২৬। সিরিজ সার্কিটের মোট রেজিষ্ট্যান্স নির্ণয়ের সূত্র হলঃ




উত্তরঃ সিরিজ সার্কিটের মোট রেজিষ্ট্যান্স নির্ণয়ের সূত্র হলঃ 




২৭। প্যারালাল সার্কিটের মোট রেজিষ্টর নিণয়ের সূত্র হলঃ




উত্তর প্যারালাল সার্কিটের মোট রেজিষ্টর নিণয়ের সূত্র হলঃ 




২৮। রেজিষ্ট্যান্স গুপিং কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ রেজিষ্টর গ্রুপিং প্রধানত তিন প্রকার । যথাঃ




(ক) সিরিজ গ্রুপিং




(খ) প্যারালাল গ্রুপিং(গ) মিশ্য গ্রুপিং


২৯। রেজিষ্ট্যান্স গ্রুপিং কী?




উত্তরঃ রেজিষ্ট্যান্স সার্কিটে ভোল্টেজ ড্রপ এবং কারেন্ট হ্রাস করে ।এ জন্য রেজিষ্ট্যান্স কে কখন্ও সিরিজে কখনও প্যারালালে সমন্বয় করতে হয় । রেজিষ্ট্যান্সের এ সমন্বয়কে রেজিষ্ট্যান্স গ্রুপিং বলে ।




রেজিষ্টর গ্রুপিং প্রধানত তিন প্রকার । যথাঃ




(ক) সিরিজ গ্রুপিং


(খ) প্যারালাল গ্রুপিং


(গ) মিশ্য গ্রুপিং


৩০। সিরিজ সার্কিট কাকে বলে?




উত্তরঃ দুই বা ততোধিক রেজিষ্টর বা লোড একের পর এক সংযোগ করে বৈদ্যুতিক উrসের আড়াআড়ি এমন ভাবে যুক্ত করা হয়, যাতে কারেন্ট প্রবাহের একটিমাত্র পথ থাকে, এরুপ একটি সার্কিটকে সিরিজ সার্কিট বলা হয় ।


৩১। প্যারালাল সার্কিট বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ একাধিক রেজিষ্টর বা লোড প্রতিটিকে বৈদ্যুতিক উrসের আড়াআড়ি এমন ভাবে সংযোগ করা হয়, যাতে কারেন্ট প্রবাহের একাধিক পথ বিদ্যমান থাকে । এরুপ সার্কিটকে প্যারালাল সার্কিট বলে ।




৩২। কালার কোডে কোন ব্যান্ডটি গুণিতক হিসেবে কাজ করে?




উত্তরঃ কালার কোডে তৃতীয় কালার ব্যান্ডের মান ঐ কালারের সংখ্যার গুণিতক হিসেবে কাজ করে ।


৩৩। টলারেন্স কী?


রেজিষ্টরের সবনিম্ন এবং সর্বোচ্চ মানকে প্রকাশ করার নিয়ম বা রীতিকেই টলারেন্স বলে । এটা রেজিষ্টরের গায়ে, ৪র্থ ব্যান্ডের যে রঙ থাকে, তা টলারেন্সের জন্য। টলারেন্স কোন   রেজিষ্ট্যান্সের সর্বোচ্চ ও সবনিম্ন মান প্রকাশ করে ।


৩৪। টলারেন্স না থাকলে কী অসুবিধা হত?




উত্তরঃ রেজিষ্টরের কালার ব্যান্ডের ৪র্থ টলারেন্স কোন রেজিষ্ট্যান্সের সর্বোচ্চ ও সর্বোনিম্ন মান প্রকাশ করে। যেমন সোনালী ± ৫% এবং রুপালী ± 100% অথ্যা টলারেন্স সোনালী হলে রেজিষ্টরের মান উল্লেখিত মানের চেয়ে ৫% কম বা বেশী হতে পারে, আবার রুপালী হলে রেজিষ্টরের মান উল্লেখিত মানের চেয়ে 10% কম বা বেশী হতে পারে । অথ্যাr রেজিষ্টরের মান সঠিক পাওয়া যেত না ।


৩৫। ক|লার কোড বলতে কী বুঝায়?


উত্তরঃ নিদ্দি©ষ্ট মানের কার্বন রেজিষ্টর, মেটাল ডিপোজিটেড রেজিষ্টরের গায়ে সাধারণত মান লিখার পরিবতে' তিন বা চারটি রঙের ফোঁটা বা চক্রের মাধ্যমে মান লিখনের পদ্ধতিকে কালার কোড বলে ।




৩৬। আধুনিক পদ্ধতিতে 0.8() কে  কীভাবে লেখা হয়?




উত্তরঃ আধুনিক পদ্ধতিতে 0.8 ()কে DR 8 দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।




৩৭।আধুনিক পদ্ধতিতে 5 M 5 রেজিষ্টরের মান কত?




উত্তরঃ আধুনিক পদ্ধতিতে 5 M 5 এর মান 5.5() ।




৩৮। রেজিষ্ট্যান্সের কালার কোড কী?




উত্তরঃ নিদ্দিষ্ট মানের কাব'ন রেজিষ্টর মেটাল ডিপোজিটেড রেজিষ্টরের গায়ে সাধারণত তাদের মান লিখিত থাকে না । তার পরিবতে' রেজিষ্টরের গায়ে তিনটি বা চারটি বিভিন্ন রঙের চক্র বা ফোঁটা থাকে এ রংগুলোকে রঙ সংকেত বা কালার কোড বলা হয় । বিভিন্ন রঙের জন্য ভিন্ন ভিন্ন মান নিধা'রণ করা আছে । এ রঙ সংকেত ব্যবহার করে এর মান নির্ণয় করা হয় ।


৩৯। সোনালী রঙের টলারেন্স কত?




উত্তরঃ সোনালী রঙের টলারেন্স মূল মানের 5% ।




৪০। টলারেন্স ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা বল ।




উত্তরঃ সাধারণত কোন রেজিষ্টরের কালার ব্যান্ডের ৪র্থ রঙকে টলারেন্সে জন্য রাখা হয় । টলারেন্সের মান জানা থাকলে রেজিষ্টর কোন সার্কিট ব্যবহার করা সহজতন হয় । সাধারণত যে সকল সার্কিটে ভোল্টেজ ড্রপের মান ক্রিটিক্যাল, সেখানে কম টলারেন্স যুক্ত রেজিষ্টর ব্যবহার করিতে হয় ।তাছাড়া রেজিষ্টরের মান সার্কিটে পরিবতিত হলে পুড়ে গেলে টলারেন্সের মানের তারতম্য অনুসারে রেজিষ্ট্যান্স পরিবতন সহজতর হয় । রেজিষ্টরের টলারেন্স ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম ।




৪১। ওহমের সূত্রটি বল ।




উত্তরঃ নিদ্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোন একটি পরিবাহীর মধ্যেদিয়ে যে বিদ্যুr প্রবাহিত করা হয়, তা ঐ পরিবাহীর দুই প্রান্তের বিভব পাথর্ক্যর সমানুপাতিক ।অথবা, নিদ্দিষ্ট তাপমাত্রার কোন একটি পরিবাহীর বিদ্যুr প্রবাহমাত্রা পরিবাহীর দুই প্রান্তের বিভব পাথক্যের সমানুপাতিক ।


২। ওহমের কারেন্টের সূত্রটি কী?




উত্তরঃ ওহমের কারেন্টের সূত্রটি 




৪৩। ওহমের ভোল্টেজের সূত্রটি কী?




উত্তরঃওহমের ভোল্টেজের সূত্রটি 




৪৪। ওহমের রেজিষ্ট্যান্সের সূত্রটি কী?




উত্তরঃ ওহমের রেজিষ্ট্যান্সের সূত্রটি 




৪৫। ক্যাপসিট্যান্স কী?




উত্তরঃ ক্যাপাসিট্যান্স বৈদ্যুতিক বর্তনীর এমন একটি গুন, যা ভোল্টেজের পরিবত'নকে বাধা প্রদান করে ।




৪৬। ক্যাপাসিটান্সের একক কী?




উত্তরঃ ক্যাপাসিটান্সের একক ফ্যারাড ।




৪৭। ক্যাপাসিটর কত প্রকার?




উত্তরঃ ক্যাপাটির প্রধানত দুই প্রকার ।যথাঃ ১। পরিবত'নশীল এবং ২। অপরিবত'নশীল ক্যাপাসিটরকে আবার নিম্নলিখিতভাবে ভাগ করা যায় ।যথাঃ (ক) গ্লাস (খ) মাইক (গ) পেপার (ঘ)বায়ু (ঙ) পলিয়েস্টার (চ) তৈল (ছ) ইলেকট্রোলাইটিক (জ) সিরামিক ইত্যাদি ।




৪৮।এক ফ্যারাড সমান কত মাইক্রোফ্যারাড?




উত্তরঃ 1ফ্যরাড = মাইক্রোফ্যারাড ।




৪৯। ক্যাপাসিট্যান্সের ব্যবহারিক একক ফ্যারাড ও মাইক্রোফ্যারাডের মধ্যে সম্পক কী?




উত্তরঃ ক্যাপাসিট্যান্সের ব্যবহারিক একক ফ্যারাড । সাধারণত ফ্যারাড অনেক বড় একক বলে তা ক্ষুদ্রাকারে প্রকাশ করা হয় । এ একক সপ্তাহ হল মাইক্রোফ্যারাড,পিকোফ্যারাড




ন্যানো ফ্যারাড ইত্যাদি ।




1ফ্যারাড =মাইক্রোফ্যারাড ।




= ন্যানোফ্যারাড ।




= পিকোফ্যারাড ইত্যাদি।




৫০।গ্যাং ক্যাপাসিটর বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ যে সকল ক্যাপাসিটরে একাধিক ভেরিয়্যাবল ক্যাপাসিটর একই সাথে যুক্ত থাকে এবং




কাযকর হয়, তাকে গ্যাং ক্যাপাসিটর বলে ।এ প্রকার ক্যাপাসিটরে এক সারি প্লেটগুলো স্থির থাকে । এ সকল প্লেটকে স্টেটর বলে ।




৫১। ক্যাপাসিটর কী?




উত্তরঃ দুটো সমান্তরাল পরিবাহীকে পরস্পর কোন অপরিবাহীপদাথ' দ্বারা পৃথক হলে তাকে ক্যাপাসিপর বলে । ক্যাপাসিটরেরপরিবাহী দুটোকে ইলেকট্রোড এবং অপরিবাহী পদাথ'কেডাইইলেকট্রিড বলে ।


৫২। ক্যাপাসিট্যান্স পরিমাপের বড় ও ছোট এককের মধ্যে সম্প'ক কী?




উত্তরঃ ক্যাপাসিট্যান্সের বড় একক থেকে ছোট একক রুপান্তরঃ




১ ফ্যারাড =  মাইক্রোফ্যারাড




       =   ন্যানোফ্যারাড




       =  পিকোফ্যারাড ইত্যাদি ।




ছোট একক থেকে বড় এককে রুপান্তরঃ




১ মাইক্রোফ্যারাড =   ফ্যারাড




১ ন্যানোফ্যারাড =  ফ্যারাড




১ পিকোফ্যারাড =  ফ্যারাড ইত্যাদি ।




৫৩। ক্যাপাসিটর ডিসিকে ব্লক করে কেন?




উত্তরঃ ক্যাপাসিটরের প্লেটদ্বয়ের মাঝে ডাই ইলেকট্রিক থাকে বলে তা ডিসিকে ব্লক করে ।




৫৪। ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর কোথায় ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর ডিসি বায়াস যুক্ত ইলেকটনিক্স সার্কিটে ব্যবহার করা হয় ।




৫৫। ডাই ইলেকট্রিক এর উপর ভিত্তি করে ক্যাপাসিটরের প্রকার বিন্যাস কর ।


উত্তরঃ ক্যাপাসিটরে ব্যবহৃত ডাই ইলেকট্রিক বা পরা বিদ্যুতের উপর ভিত্তি করে অপরিবতনশীল ক্যাপাসিটরকে আবার নিম্নলিখিত ভাগে ভাগ করা যায় । যথাঃ




(ক) গ্লাস ক্যাপাসিটর,




(খ) মাইকা ক্যাপাসিটর




(গ) পেপার ক্যাপাসিটর,




(ঘ) বায়ু ক্যাপাসিটর,




(ঙ)পলিয়েষ্টার ক্যাপাসিটর,




(চ) সিরামিক ক্যাপাসিটর




(ছ) তৈল ক্যাপাসিটর,




(জ) ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর ইত্যাদি ।




৫৬। ক্যাপাসিটর কী কী কাজে ব্যবহৃত হয়?




উত্তরঃ নিম্নলিখিত স্থানে এবং কাজে ক্যাপাসিটর ব্যবহৃত হয়ঃ




১। স্বল্পস্থনে উচ্চমাত্রার বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র উrপন্ন করতে ।




২। ডাই ইলেকট্রিক বা পরা বিদ্যুr বস্তুর আচরণ সন্বন্ধে জানতে ।








৩। বিদ্যুশক্তিকে সঞ্চিত করে প্রয়োজনমত ব্যবহার করতে ।




৪। অতি অল্প বৈদ্যুrত প্রবাহ মাপার কাজে ।




৫। বৈদ্যুতিক সার্কিটে স্পাকিংমুক্ত রাখতে ।




৬। স্থির বিদ্যু যন্ত্রে সঞ্চায়ক হিসেবে ব্যবহার করতে ।




৭। ডি/সি এবং এ/সি মিশ্রিত সার্কিটের ডি/সিকে আলাদা করতে ৮। ফিল্টারিং করতে ।




৫৭। ক্যাপাসিটরের তিনটি ধর্ম বল ।




উত্তরঃ নিচে ক্যাপাসিটরের তিনটি ধর্ম বর্ণনা করা হলঃ




১। ক্যাপাসিটর ইলেকট্রিক চার্জ ধারন করে ।




২। ক্যাপাসিটরের সঞ্চিত চাজ' ব্যাটারির ন্যায় আচরন করে ।




৩। ক্যাপাসিটর ডিসি প্রবাহগ করে এসি কে ব্লক করে ।




৫৮। কী কী বিষয়ের উপর ক্যাপাসিটরের ক্যাপাসিট্যান্স নির্ভর করে?




উত্তরঃ ক্যাপাসিটরের ক্যাপাসিট্যান্স সাধারণত নিম্নলিখিত বিষয়ের উপর নিভর করেঃ




১। ইলেকট্রোডসমূহের ক্ষেত্রলের উপর ।




২। দুটো ইলেকট্রোডের মধ্যকার দূরত্বর উপর ।




৩। প্যারালাল ইলেকট্রিডের সংখ্যার উপর ।




৪। ডাই ইলেকট্রোডের প্রকারভেদের উপর ।




৫৯। ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটরের সুবিধা এবং অসুবিধা সমূহ উল্লেখ কর ।




উত্তরঃ নিচে ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটরের সুবিধা এবং অসুবিধা সমূহ আলোচনা করা হলঃ




সুবিধাসমূহঃ




(ক) তুলামুলক ভাবে আকারে ছোট ।




(খ) অসুবিধাসমূহঃ




(ক) একমূখী সিগন্যাল প্রবাহের ক্ষেত্রে উপযোগী ।




(খ) দীঘ'দিন অব্যবহৃত থাকলে ডাই ইলেকট্রিকের ক্ষয় হয় ।




(গ) ইনসুলেশনরেজিস্ট্যন্স কম।




৬০। ক্যাপাসিটর গ্রুপিং কী?




উত্তরঃ কোন বত'নীকে একাধিক ক্যাপাসিটরকে যুক্ত করার পদ্ধতির নাম ক্যাপাসিটর গ্রুপিং ।




৬১। ক্যাপাসিটার গ্রুপিং কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ ক্যাপাসিটার গ্রুপিং তিন প্রকার । যথাঃ




(ক) সিরিজ গ্রুপিং




(খ) প্যারালাল গ্রুপিং




(গ) মিশ্র গ্রুপিং




৬২। প্যারলাল গ্রুপিংয়ের মোট ক্যাপাসিট্যান্স নিণয়ের সূত্র বলঃ




উত্তরঃ যদি n সংখ্যক ক্যাপাসিটরকে প্যারালাল গ্রুপিং এ সংযোগ করা হয় এবং তাদের ক্যাপাসিট্যান্স যখাক্রমে




হয় তা হলে তাদের মোট ক্যাপাসিট্যান্স




 এর মান হবে ।




 পর্যন্ত ।




৬৩। সিরিজ গ্রুপিংয়ের মোট ক্যাপাসিট্যান্স নিণয়ের সূত্র বলঃ




উত্তরঃ যে ক্যাপাসিটরগুলোকে সিরিজ গ্রুপিং করতে হবে তাদের ক্যাপাসিটান্স যথাক্রমে    হলে মোট ক্যাপাসিট্যান্স এর মান হবে        পর্যন্ত ।




৬৪। ক্যাপাসিটর গ্রুপিংয়ের প্রয়োজনীয়তা কী?




উত্তরঃ ক্যাপাসিটর যখন নিদ্দি'ষ্ট মানের হয়, তখন তার ক্যাপাসিট্যান্স বাড়ান বা কমান যায় না । প্রয়োজন হলে গ্রুপিংয়ের সাহায্য এর মান কমান অথবা বাড়ান যায় । গ্রুপিংয়ের সাহায্য ক্যাপাসিটরের ভোল্টেজ রেটিংও পরিবত'ন করা হয় ।




৬৫। ক্যাপাসিটরের ভোল্টেজ রেটিং বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ ক্যাপাসিটর সর্বোচ্চ যে ভোল্টেজ পয'ন্ত কাজ করে, তাকে ক্যাপাসিটরের ভোল্টেজ রেটিং বলে । ক্যাপাসিটরের এ ভোল্টেজ রেটিংকে ইংরেজী অক্ষর v দ্বারা প্রকাশ করা হয়।সিরিজ গ্রুপিংয়ের ক্যাপাসিটর ৩টি ভোল্টেজ রেটিং এবং  আর গ্রুপের ভোল্টেজ রেটিং = 




৬৬। রিয়্যাকট্যান্স কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ রিয়্যাকট্যান্স প্রধানত দুই প্রকার ।




যথাঃ




(ক) ইন্ডকটিভ রিয়্যাকট্যান্স ।




(খ) ক্যাপাসিটিভ রিয়্যাকট্যান্স ।




৬৮। ইন্ডকটিভ রিয়্যাকট্যান্স নিণয়ের সূত্র কী?




উত্তরঃ ইন্ডাকটিভ রিয়্যাকট্যান্স নিণয়ের সূত্র হলো-




 




৬৯।কোন সূত্রের সাহায্যে ক্যাপাসিটিভ রিয়্যাকট্যান্সের মান নিণ'য় করা যায়?




উত্তরঃ ক্যাপাসিটিভ রিয়্যাকট্যান্স নিণয়ের সূত্র হলো -




  ওহম।




৭০। ক্যাপাসিটিভ রিয়্যাকট্যান্স কী?




উত্তরঃ কোন ক্যাপাসিটর এসি প্রবাহকে যে বাধা দেয়, তাকে ক্যাপাসিটিভ রিয়্যাকট্যান্স বলে । একে  




 দ্বারা সূচিত করা হয় ।




৭১। ইম্পিড্যান্স কী?




উত্তরঃ এসি সার্কিটের ইন্ডকটর বা ক্যাপাসিটর অথবা উভয়ের সম্মিলিত কারেন্ট প্রবাহের বাধাকে ইম্পিড্যান্স বলে । একে Z দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।




৭২। ইম্পিড্যান্স নিণ'য়ের সূত্রটি বল?




উত্তরঃ ইম্পিড্যান্স নিণয়ের সূত্রটি হলঃ 




৭৩। ইন্ডাকটিভ রিয়্যাকট্যান্স বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ কোন কয়েল দিয়ে অল্টারনের্টিং কারেন্ট প্রবাহ হলে অল্টারনের্টি চৌম্বুক ক্ষেত্র সৃষ্টি হয় । সে চৌম্বক ক্ষেত্র কয়েলকে ছেদ করে এবং সেখানে সেলফ ইনন্ডিউসড ই.এস.এফ এর সৃষ্টি হয়, যা সাপ্লাই ভোল্টেজ কে বাধা দেয় । যে কারণে এ বাধা সৃষ্টি  হয়, তাকে ইন্ডাকট্যান্স বলে । এ বাধা ফ্রিকুয়েন্সির উপর নিভরশীল । ফ্রিকুয়েন্সির সাথে একত্র হয়ে যে বাধার সৃষ্টির করে, তোকে ইন্ডকটিভ রিয়্যাকট্যান্স বলে ।




যদি খাঁটি ইন্ডাকট্যান্স বিশিষ্ট সার্কিটের ইন্ডাকট্যান্স L হেনরী, সরবরাহ কারেন্টের ফ্রিকুয়েন্সি f সাইকেল/ সেকেন্ড হয়, তা হলে ইন্ডকটিভ রিয়্যাকট্যান্স-




৭৪। ক্যাপাসিটিভ রিয়্যাকট্যান্স বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ কোন সার্টিকে অল্টরনেটিং কারেন্ট প্রবাহিত করে, এবং সে সার্কিটে যদি ক্যাপাসিটর লাগান থাকে, তবে এর ক্যাপাসিটান্স ও সরবরাহ ভোল্টেজ ফ্রিকুয়েন্সির সঙ্গে একত্রে তড়িr  প্রবাহকে বাধা দেয় । এ বাধা কে ক্যাপাসিটিভ রিয়্যাকট্যান্স বলে ।




যদি কোন খাঁটি ক্যাপাসিট্যান্স বিশিষ্ট সার্কিটের ক্যাপাসিট্যান্স C ফ্যারাড । ফ্রিকুয়েন্সি f হার্টজ হয়। তাহলে ক্যাপাসিটিভ রিয়্যাকট্যান্স-  




৭৫। ইম্পড্যান্স বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ যদি কোন এসি সার্কিটের রেজিষ্টরের সাথে ইন্ডাক্টর বা ক্যাপাসিটর বা উভয়ই যুক্ত থাকে, তখন কারেন্ট প্রবাহে যে সম্মিলিত বাধার সম্মুখীন হয়, তাকে উক্ত সার্কিটের ইম্পিড্যান্স বলে । ইম্পিড্যান্স কে ইংরেজী অক্ষর Z দ্বারা সূচিত করা এবয় এর একক ওহম ।








৭৬। ইলেকট্রন ইমিশন কী?




উত্তরঃ ইলেকট্রন ইমিশন হল বাহ্যিক সোর্স থেকে শক্তি সরবরাহ করে ধাতব পরিবাহীর উপরিভাগ থেকে মুক্ত ইলেকট্রন বের করে আনায়রকরণ ।




৭৭। ইলেকট্রন ইমিশন কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ ইলেকট্রন ইমিশন প্রধানত চার প্রকার । যথাঃ




১। থার্মোআয়নিক ইমিশন




২। ফিল্ড ইমিশন,




৩। ফটো ইলেট্রিক ইমিশন,




৪। সেকেন্ডারি ইমিশন ।




৭৮। কী কী ম্যাটেরিয়াল দিয়ে ক্যাথাড তৈরি করা হয়?




উত্তরঃ ডাইরেক্টলি হিটেড ক্যাথাড অক্সাইড কোটেড নিকেল রিবনের সাহায্য এবং ইনডাইরেক্টলি হিটেড ক্যাথাড পাতলা ধাতব স্লিভ দিয়ে গঠিত হয় ও এ স্লিভে ব্যারিয়াম এবং স্টোনশিয়াম অক্সাইযডর আবরণ দেয়া হয় ।




৭৯। অক্সাইড কোটেড ইমিটার থেকে ইলেকট্রন ইমিশনের জন্য সাধারণ কত ডিগ্রি তাপের প্রয়োজন হয়?




উত্তরঃ অক্সাইড কোটেড ইমিটার থেকে ইলেকট্রন ইমিশনের জন্য সাধারণ 750 সেঃ ডিগ্রি তাপের প্রয়োজন হয় ।




৮০। সেকেন্ডরী ইমিশন কী?




উত্তরঃ বহিঃস্থ শক্তির প্রভাবে কোন পদার্থে আঘাত করার ফলে ইলেকট্রন বিচ্ছুরণ হলে তাকে সেকেন্ডারী ইমিশন বলে ।




৮১। ক্যাথোড কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ ক্যাথোড দুই প্রকার ।




১। ডাইরেক্টলী হিটেড ক্যাথোড ।




২। ইনডাইরেক্টলী হিটেড ক্যাথোড ইত্যাদি ।




৮২। কী কী পদার্থ দ্বারা ক্যাথোড গঠিত হয়?




উত্তরঃ সাধারণত অক্সাইড কোটেড নিকেল রিবন ও পাতলা ধাতব স্লিভ ব্যবিয়াম এবং স্ট্রোনশিয়াম অক্সাইড দ্বারা ক্যাথোড গঠন করা হয় ।




৮৩। মুক্ত ইলেকট্রন বলতে কি বুঝায়?




উত্তরঃ কোন পরিবাহী পরমাণুর ভ্যালেন্স ইলেকট্রন নিউক্লিয়াস ঢিলাভাবে আটকা থাকে । সাধারণত তাপমাত্রায় পরিবাহীর তাপীয়শক্তি ভ্যালেন্স ইলেকট্রন বন্ধন ভেঙ্গে দেয় এবং ভ্যালেন্স ইলেকট্রন ATOME ত্যাগ করে অন্য ATOME এর চলে যায় । এ বন্ধন ইলেকট্রন পরিবাহীর মধ্যে লক্ষ্যহীন ভাবে চরাচল করতে পারে । এই ইলেকট্রনগ্রলো কেত বলা হয় মুক্ত ইলেকট্রন ।




৮৪। ওয়ার্ক ফাংশণ বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ বাহ্যিক শক্তি প্রয়োগের ফলে মুক্ত ইলেকট্রনের গতি বৃদ্ধি পায় এবং সারফেস ব্যারিয়ার অতিক্রম করে ধাতব পদার্থের উপরিভাগ থেকে ইলেকট্রন ইমিশনের জন্য যে পরিমাণ বাহ্যিক শক্তি প্রয়োগ করা হয়, তাকে ঐ পদার্থের ওয়ার্ক ফাংশন বলে ।




৮৫। ডায়োডের প্রতীক তীর চিহ্ন কী নির্দেশ করে?




উত্তরঃ ডায়োডের প্রতীক তীর চিহ্ন কারেন্ট প্রবাহের দিক নির্দেশ করে ।




৮৬। ডায়োডের প্রান্ত দুটির নাম বল ।




উত্তরঃ ডায়োডের প্রান্ত দুটির নাম অ্যানোড এবং ক্যাথোড




৮৭। সেমিকন্ডাক্টর ডায়োড কয়টি জাংশন থাকে?




উত্তরঃ সেমিকন্ডাক্টর ডায়োডে একটি জাংশন থাকে ।




৮৮। ডায়োডের পি-রিজিয়নে কী থাকে?




উত্তরঃ ডায়োডের পি-রিজিয়নে প্রচুর পরিমাণে হোল থাকে ।




৮৯। সিলিকন ও জার্মেনিয়ামের পটেনশিয়াল ব্যাবিয়ারের মান কত?




উত্তরঃ সাধারণত তাপমাত্রা সেমিকন্ডাক্টর ডায়োডে পটেনাশয়াল ব্যারিয়ারের মান Ge-এর  জন্য ০.৩ ভোল্ট Si- এর জন্য ০.৭ ভোল্ট ইত্যাদি ।




৯০। পটেনশিয়াল ব্যারিয়ার কাকে বলে?




উত্তরঃ বিভব পতিবন্ধকঃ P-N জাংশন তৈরির পর জাংশনের কিছু এলাকা জুড়ে P পাশ্বে' ঋণাত্নক চাজ' এবং N পাশ্বে' ধনাত্নক চার্জের সৃষ্টির হয়। ফলে P পাশ্বে' হতে হোল N পার্শ্বে




এবং N পার্শ্ব হতে মুক্ত ইলেকট্রন P পার্শ্বে যেতে বাধাপ্রাপ্ত হয় । চাজে'র কারনে সৃষ্টি এ বাধাকে বিভব প্রতিবন্ধক বলে ।




৯১। সেমিকন্ডাক্টর ডায়োড বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ পি-এন জাংশন এর মধ্যে দিয়ে একদিকে কারেন্ট অতি সহজে প্রবাহিত হয় এবং অপরদিকে মোটেই প্রবাহিত হয় না । এ জাংশনের ফরোয়াড' বায়াসে কারেন্ট প্রবাহিত হয় এবং রিভার্স বায়াসের মধ্যদিয়ে কোন কারেন্ট যেতে পারে না । পি-এন জাংশনের একমুখী কাজের বৈশিষ্ট্য আছে বলে এক সেমিকন্ডাকটর ডায়োড বলে ।




৯২। পটেনশিয়াল হিল বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ যখন একটি পি-এন জাংশন তৈরি করা হয়। তখন জাংশনের উভয় প্বার্শে হোল ইলেকট্রনের রিকম্বিনেশন ঘটে । ফলে জাংশনের বাম দিকে নগেটিভ আয়ন এবং জাংশনের ডানদিকে পজেটিভ আয়নের সৃষ্টি হয় । জাংশনের একদিকে এ নেগেটিভ আয়ন এবং অপরদিকে পজেটিভ আয়নের আধিক্য হওয়ার এখানে পটেনশিয়াল ডিফারেন্স সৃষ্টি করা হয় । এ ডিফারেন্সকে পটেনশিয়াল হোল বলে ।




৯৩। ডায়োডের দুটি ব্যবহার উল্লেখ কর ।




উত্তরঃ ডায়োডের ব্যবহার নিচে দেয়া হলঃ




(ক) রেকটিফায়ার হিসেবে কাজ করে ।




(খ) ডিমডুলেটর বা ডিটেক্টর হিসেবে কাজ করে ।




(গ) সুইচ হিসাবে কাজ করে ।




(ঘ) ওয়েভ শেপিং হিসাবে কাজ করে ।




৯৪। একটি আদর্শ ডায়োডের বৈশিষ্ট্য বল ।




একটি আদর্শ ডায়োডের নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য থাকে । যথাঃ




১। ফরোয়ার্ড বায়াসে শূন্য রেজিষ্ট্যান্স প্রদশন করে ।




২। রিভার্স বায়াসে শূন্য রেজিষ্ট্যান্স প্রদশন করে ।




৩। দুটি ষ্টেবল অন এবং ষ্টেট থাকে ।




৯৫।ডিপ্লেশন লেয়ার কাকে বলে?




উত্তরঃ P-N জাংমনের পি-রিজিয়নে হোল এবং এন রিজিয়নে ইলেকট্রন চার্জ আদান




-প্রদান করার বিপরীতধর্মী চার্জের সাথে সংঘর্ঘের ফলে নিউট্রালাইজ হয়ে যায়। যে অঞ্চলব্যাপী এ রকম চলমান চার্জ থাকে না, তাকে ডিপ্লেশন স্তর বলে।




৯৬। লিকেজ কারেন্টর মান কী কী বিষয়ের উপর নির্ভর করে ।




উত্তরঃ লিকেজ কারেন্টর মান সাধারণত নিম্নলিখিত বিষয়ের উপর নির্ভর করে ।যথাঃ




১। সেমিকন্ডাকটর জাংশনেরতাপমাত্র ।




২। পি এবং এন-টাইপ সেমিকন্ডাকটরের ডোপিংয়ের পরিমান ।




৩। জাংশনের আকার এবং ৪। রির্ভাস বায়াসের পরিমাণ।




৯৭। অফসেট ভেল্টেজ কাকে বলে?




উত্তরঃ যে ভোল্টেজ ডায়াডের ফরোয়াড কারেন্ট দুত() বৃদ্ধি পায়, তাকে ডায়োডের অফসেট ভেল্টেজ বলে । সিলিকন ডায়োডের ক্ষেত্রে এ ভোল্টেজের মান ০.৭ ভোল্ট এবং জার্মেনিয়ামের ক্ষেত্রে ০.৩ ভোল্টে হয়ে থাকে ।




৯৮। জাংশন ব্রেক ডাউন কী?




উত্তরঃ P-N জাংশনে রিভার্স বায়াস প্রয়োগ করলে জাংশন বাধা প্রদান করে থাকে । এ ভোল্টেজ ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি করলে এক সময় তার বাধা প্রদান করার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় এবং জাংশনের এ অবস্থাকে জাংশন ব্রেক ডাউন বরে । যে পরিমান রিভার্স ভোল্টোজে পি




-এন জাংশনে ব্রেক ডাউন ঘটে, তাকে ব্রেক ডাউন ভোল্টেজ বলে ।




৯৯। সেমিকন্ডাকটর তৈরি করা হয় কোন পদার্থ দিয়ে?




উত্তরঃ সেমিকন্ডাকটর জার্মেনিয়াম এবং সিলিকন পদার্থ দিয়ে তৈরি করা হয় ।




১০০। এন -টাইপ সেমিকন্ডাকটর তৈরি করতে যে ভেজাল দেয়া হয়, তার নাম কী?




উত্তরঃ এন টাইপ সেমিকন্ডাকটর তৈরি করা হয় জার্মেনিয়াম বা সিলিকনের সাথে আর্সেনিক বা ANTIMONY ভেজাল হিসাবে মিশ্রিত করা হয় ।




১০১। ANTIMONY এর ভ্যালেন্স ইলেকট্রন কয়টি?




উত্তরঃ ANTIMONY এর ভ্যালেন্স ইলেকট্রন পাঁচটি ।




১০২। জার্মেনিয়ামের কয়টি ভ্যালেন্স ইলেকট্রন?




উত্তরঃ জার্মেনিয়ামের চারটি ভ্যালেন্স ইলেকট্রন থাকে।




১০৩। ত্রিযোজী ভেজাল অযাটমের ১টি নাম বল?




উত্তরঃ ত্রিযোজী ভেজাল অযাটমের মধ্যে একটি হল ইন্ডিয়াম এবং অন্যটি গ্যালিয়াম।




১০৪। পি-এন জাংশনের কাজ কী?




উত্তরঃ একটি পির এবং এন-টাউম সেমিকন্ডাকটর সঠিকভাবে যুক্ত হয়ে যে জাংশন গঠিত হয়, তাকে পি-এন জাংশন বলে । পি-এন জাংশনের মাধ্যমে বিপরীত প্রান্তে আরাদা দরনের চাজ'ক্যারিয়ারের ব্যারিযার সৃষ্টি হয়, ফলে জাংশনটি পটেনশিয়াল ব্যারিয়ার  হিসাবে কাজ করে ।




১০৫।পি-এন জাংশনের পটেনশিয়াল ব্যারিয়ার কী?




উত্তরঃ পি-এন জাংশনের একদিকে নেগেটিভ এবং অন্যদিকে পজেটিভ আয়নের আধিক্য থাকায় পটেনশিয়াল পাথ'ক্যের সৃষ্টি হয় ।এ পাথ'ক্য ভোল্টেজকে পটেনশিয়াল ক্যারিয়ার বলে।সাধারণত সিলিকন জাংশন ডায়োডে এ ভোল্টেজ ০.৩ ভোল্ট এবং জার্মেনিয়ামে ০.৭ ভোল্ট ।




১০৬। পি-এন জাংশনের ফরওয়াড' বায়াস বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ যখন একটি ব্যাটারির পজিটিভ টার্মিনাল N রিজিয়ন এবং নেগেটিভ টার্মিনাল P রিজিয়নে সংযোগ করা হয় এবং যার ফলে এ ব্যাটারির সংযোগ ডায়োডের অভ্যন্তরীণ পটেশিয়াল ক্যারিয়ারের বিপরীত দিকে কাজ করে, তখন এ অবস্থকে ফরোয়াড বায়াস জাংশন বলে।বায়াস ভোর্টেজ এমনভাবে প্রয়োগ করা হয়, যাতে এটি জাংশন ভোল্টেজ কমায় বা অপসারণ করে।




১০৭। পি-এন জাংশন বায়াসিং বলতে কী বুঝ?




উত্তরঃ পি-এন জাংশনের ডিফিউশন প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে হলে বাইরের কোন উrস, হতে ডিসি ভোল্টেজ প্রয়োগ করতে হয়




।এভাবে ভোল্টেজ প্রয়োগের প্রক্রিয়াকে বায়াসিং বলে এবং যে পরিমাণ ভোর্টেজ প্রয়োগ করা হয় তাকে বায়াস ভোল্টেজ বলে ।




১০৮। বায়াসিং কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ পি-এন জাংশন বায়াসিং প্রধানত দুই প্রকার যথাঃ (ক)ফরোয়াড' বায়াসিং এবং




(খ) রিভাস' বায়াসিং ।




১০৯। পি-এন জাংশনের রিভাস' বায়াস বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ একটি P -N জাংশনের সাথে ব্যাটারির ধনাত্নক প্রান্ত জাংশনের N রিজিয়নে এবং ঋণাত্নক প্রান্ত P-রিজিয়নের সংযোগ করার ফলে যে বায়াসিং ব্যবস্থার সৃষ্টি হয়, তাকে ‍রিভার্স বায়াস জাংশন বলে ।




১১০।পি-এন জাংশন তৈরির পর জাংশনের মধ্যে কী কী ঘটে?




উত্তরঃ পি-এন জাংশন তৈরি পর জাংশনে যা ঘটেঃ




(ক) ডিফিউশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এন-টাইপ হতে ইলেকট্রন পি-টাইপে আসে ।




(খ) ডিফিউশনের ফলে জাংশন ভোর্টেজ উrপন্ন হয় । এ ভোল্টেজ সাধারণত ০.১ হতে ০.৩ ভোল্টে হয় ।




(গ) ডিফিউশনের ফলে ডিপ্লিশন লেয়ার তরি হয় ।




১১১।ট্রানজিস্টর কনফিগারেশন বলতে কী বুঝ?




উত্তরঃ কোন ট্রানজিস্টরের টার্মিনালকে কমন লেখে সংযোগের পদ্ধতিকে ট্রানজিস্টর কনফিগারেশন বলে ।




১১২। ট্রানজিস্টরের কয়টি টার্মিনাল?




উত্তরঃ ট্রানজিস্টরের তিনটি টার্মিনাল যথাঃ




ইমিটার, বেস এবং কালেকটর ।




১১৩। কমন বেসের কারেন্ট AMPLIFICATION ফ্যাক্টরের সূত্র বল ।




উত্তরঃ কমন বেসের কারেন্ট AMPLIFICATION ফ্যাক্টরের সূত্র হল




  যখন    কনস্ট্যান্ট থাকে।




যখন কনষ্ট্যান্ট থাকে ।




১১৪। কমন ইমিটারে কোনটি ইনপুট এবং আউটপুট ধরা হয়?




উত্তরঃ কমন ইমিটার সংযোগ বেস ইমিটারকে ইনপুট এবং কালেকটর ইমিটারকে আউটপুট ধরা হয় ।




১১৫। কমন ইমিটারে কারেন্ট AMPLIFICATION ফ্যাক্টরকে কোন সিম্বল দ্বারা সূচিত করা হয়?




উত্তরঃ কমন ইমিটারে কারেন্ট AMPLIFICATION ফ্যাক্টরকে বিটা দ্বারা সূচিত করা হয় ।




১১৬। কমন কালেকটরে কারেন্ট AMPLIFICATION ফ্যাক্টরের সূত্র বল ।




উত্তরঃ কমন কালেকটরে কারেন্ট AMPLIFICATION ফ্যাক্টরের সূত্র হল




যখন   কনস্ট্যান্ট থাকে ।




১১৭। ভোল্টেজ গেইন এর সূত্রটি বল ।




উত্তরঃ ভোল্টেজ গেইন,




AV= লোডের আড়াআড়িতে প্রাপ্ত এসি আউটপুট ভোল্টেজ




         ইনপুট এসি ভোল্টেজ




১১৮। পাওয়ার গেইনের সূত্রটি বল ।




উত্তরঃ পাওয়ার গেইনের সূত্রটি হল AP=ভোল্টেজ গেইন×কারেন্ট গেইন = AV.Ai




১১৯। CE ইনপুট ও আউটপুট সিগন্যালের মধ্যে সম্পর্ক কী?




উত্তরঃ CE ইনপুট আউটপুট সিগন্যালের মধ্যে 180 আউট অফ ফেজ পার্থক্য থাকে ।




১২০। CC সার্কিটে ভোল্টেজ গেইন সাধারণত কত?




উত্তরঃ CC সার্কিটে ভোল্টেজ গেইন সাধারণত 1-এর কম ।




১২১। ট্রানজিষ্টর কনফিগারেশন কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ ট্রানজিষ্টর কনফিগারেশন বা কালেকশন মূলত তিন প্রকার ।




যথাঃ




১। কমন বেস কানেকশন ।




২। কমন ইমিটার কানেকশন ।




৩। কমন কালেকটর কানেকশন ।




১২২। কমন কালেক্টর সাকির্টে ভোল্টেজ গেইন সাধারণত কত হয়?




উত্তরঃ কমন কালেক্টর সাকির্টে ভোল্টেজ গেইন সাধারণত 1-এর চেয়ে কম হয় ।




১২৩। কমন ইমিটার সার্কিটে ভোল্টেজ গেইন সাধারণত কত হবে?




উত্তরঃ কমন ইমিটার সার্কিটে ভোল্টেজ গেইন সাধারণত 500-এর কাছাকাছি হয় ।




১২৪। কমন বেগ AMPLIFIER এর সুবিধা ও অসুবিধা কী কী?




উত্তরঃ নিচের CB AMPLIFIER এর সুবিধা ও অসুবিধা দেয়া হলঃ




কমন বেস AMPLIFIER এর সুবিধাঃ




১। CE ট্রানজিষ্টরের ন্যায় CB ট্রানজিষ্টরের প্যারামিটারগুলোর তেমন কোন পরিবত'ন হয় না ।




২। CE ট্রানজিস্টর অপেক্ষা CB ট্রানজিষ্টর অনেক উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সিতে কাজ করতে পারে।




CB(কমন বেস) AMPLIFIER এর অসুবিধাঃ




১। অন্যান্য AMPLIFIER এর তুলনায় ইনপুট রেজিষ্ট্যান্স কম এবং আউটপুট রেজিষ্ট্যান্স বেশি ।




২। এ AMPLIFIER এর কারেন্ট গেইন একক অপেক্ষা কম । ভোল্টেজ গেইন বেশি ।




১২৫। CE AMPLIFIER এর সুবিধা এবং অসুবিধা কী কী?




উত্তরঃ নিচে CE AMPLIFIER এর সুবিধা এবং অসুবিধা দেয়া হলঃ




CE AMPLIFIER এর সুবিধাঃ




১। কারেন্ট এবং ভোল্টেজ গেইন ভাল ।




২। পাওয়ার গেইন সর্বোচ্চ ।




৩। ইনপুট এবং আউটপুট ইম্পিড্যান্স এর মধ্যে পাথক্য খুব কম ।




CE AMPLIFIER এর অসুবিধাঃ এ




  AMPLIFIER এর ফ্রিকোয়েন্সি রেন্সপন্স নিম্নমানের ।




১২৬। ট্রানজিষ্টরের মূল কাজ কী?




উত্তরঃ ট্রানজিষ্টরের মূল কাজ হল ইনপুটে আগত ইলেকট্রিক্যাল সিগণ্যাল বিবর্ধন করা ।
















১২৭। ফেইথফুল AMPLIFICATION পাওয়ার জন্য প্রধান উপাদান কী?




উত্তরঃ ফেইথফুল AMPLIFICATION পাওয়ার জন্য প্রধান উপাদান হল ট্রানজিষ্টর বায়াসিং মূল উপাদার হিসাবে কাজ করে ১২৮। ট্রানজিষ্টর সার্কিটে কোন বায়াস পদ্ধতির ব্যবহার বেশি?




উত্তরঃ ট্রানজিষ্টর সার্কিটে বায়াস করণ ভোল্টেজ ডিভাইজার পদ্ধতি ব্যবহার বশি ।




১২৯। নী ভোল্টেজ কী?




উত্তরঃ ফেইথফুল AMPLIFICATION এর জন্য-




১। কখনও বেস ইমিটার বায়াস জার্মেনিয়ম ট্রানজিষ্টরে 0.5 ভোল্ট এবং সিলিকন ট্রানজিষ্টরে 0.7 ভোল্টের নিচে না হয় ।




২। কখনও কালেক্টর ইমিটার বায়াস জার্মেনিয়ম ট্রানজিষ্টরে 0.5 ভোল্ট এবং সিলিকন ট্রানজিষ্টরে 1 ভোল্টের নিচে না হয় ।




১৪০। বেস ট্রানজিষ্টর বায়াসিং পদ্ধতির সুবিধা এবং অসুবিধা বল ।




উত্তরঃ বেস ট্রানজিষ্টর বায়াসিং পদ্ধতির সুবিধাঃ




১। এ পদ্ধতিতে বেসে কেবলমাত্র একটি রেজিষ্টর ব্যবহার করা হয় ।




২। বায়াসিংয়ের শর্তগুলো সহজেই উপস্থাপন এবং মান নিণয় সহজ হয় ।




৩। বেস ইমিটার জাংশনে রেজিষ্টর না থাকায় বায়াসিং সার্কিটের জন্য লোড হয় না ।




বেস ট্রানজিষ্টর বায়াসিং পদ্ধতির অসুবিধাঃ




১। ষ্ট্যাবিলাইজিং খুব দুব'ল ।




২। ষ্ট্যাবিলাইজিং ফ্যাক্টর খুব বেশি ফলে থার্মাল রানওয়ে হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি ।




১৪১। ফিডব্যাক রেজিষ্টর পদ্ধতির সুবিধা ও অসুবিধা বল ।




উত্তরঃ ফিডব্যাক রেজিষ্টর পদ্ধতির সুবিধাঃ




১। এ বায়াসিং পদ্ধতিতে একটি রেজিষ্টর ব্যবহার করা হয় ।




২। সার্কিট অপারের্টিং পয়েন্ট ষ্ট্যাবিলাইজ হয় ।




ফিডব্যাক রেজিষ্টর পদ্ধতির অসুবিধাঃ




১। স্ট্যাবিলিটি ফ্যাক্টর বেশি থাকায় স্ট্যাবিলাইজেশন হয় ।




২। নেগেটিভ ফিডব্যাক দেয়ায় AMPLIFIER এর গেইন কম ।




১৪২। ফেইথফুল বিবর্ধনে জাংশনের শর্ত কী?




উত্তরঃ বেস ইমিটার জাংশন ফরওয়াড বায়াস এবং কালেকটর ইমিটার জাংশন রিভাস' বায়াস ।




১৪৩। ফিক্সড বায়াসের সুবিধা  কী?




উত্তরঃ এতে একটি রেজিষ্টর ব্যবহার করা হয় ।




১৪৪। ফিডব্যাক বায়াস সার্কিটের অসুবিধা কী?




উত্তরঃ এ সার্কিটে নেগেটিভ ফিডব্যাক তৈরি করে ।




১৪৫। স্ট্যাবিলাইজড বায়াসে কী ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ ভোল্টেজ ডিভাইডার ।




১৪৬। কোন বায়াসিং সার্কিটে পাওয়ার খরচ বেশি?




উত্তরঃ স্ট্যাবিলাইজড বায়াস সার্কিট ।




১৪৭। AMPLIFIER সার্কিটে বায়ার্সি ভোল্টেজ কী?




উত্তরঃ ডিসি




১৪৮। AMPLIFIER এর সার্কিট দ্বারা কী বধিত কার হয়?




উত্তরঃ AMPLITUDE।




১৪৯। AMPLIFIER এর মূল শর্ত কী?




উত্তরঃ বিবধ'ক ডিস্টরশনমুক্ত থাকতে হবে ।




১৫০। ভোল্টেজ ডিভাইডার বায়াসের সুবিধা ও অসুবিধা বল ।




উত্তরঃ ভোল্টেজ ডিভাইডার বায়াসের সুবিধাঃ




১। ট্রানজিষ্টর প্যারামিটার সমূহ স্বতন্ত্র থাকায় স্ট্যাবিলাইজেশন খুব ভাল ।




২। স্ট্যাবিলিটি ফ্যাক্টর খুব ভাল ।




৩। ইমিটার রেজিষ্ট্যান্স স্ট্যাবিলাইজেশন নিয়ন্ত্রন করে ।




অসুবিধাঃ




১। ব্যবহূত রেজিষ্টরের সংখ্যা বেশি ।




১৫১।থার্মাল রানওয়ে বলতে কী বুঝ?




উত্তরঃ কোন ট্রানজিষ্টরের ভিতর মাইনোরিটি চার্জ ক্যারিয়ার প্রবাহের ফলে লিকেজ কারেন্ট তৈরি হয় । এ লিকেজ কারেন্টের মান ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পায় । এ বধিত লিকেজ কারেন্ট তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পায় ও লিকেজ কারেন্ট বাড়তে থাকে, ফলে এক সময় জাংশন পুড়ে ট্রাজিষ্টর নষ্ট হয়ে যায় । ট্রানজিষ্টর জাংশনে এ তাপজনিত লিকেজ করেন্ট বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে থামা'ল রানওয়ে বলে ।




১৫২। AMPLIFIER কী?




উত্তরঃ যে ডিভাইসের সাহায্য দুবর্ল বা কম AMPLITUDEএরসিগন্যাল পরিণত করা যায়, তাকে AMPLIFIER বলে ।




১৫৩। কমন ইমিটারে ইনপুট এবং আউটপুট সিগন্যালের ফেজ পাথক্য কত?




উত্তরঃ কমন ইমিটারে ইনপুট এবং আউটপুট সিগন্যালের মধ্যে 180 ডিগ্রি ফেজ ব্যবধান থাকে ।




১৫৪। কমন ইমিটারের আউটপুট ইম্পিড্যান্স কত?




উত্তরঃ কমন ইমিটারে আউটপুট ইম্পিড্যান্স প্রায় 45 কিলোওহম ।




১৫৫। কমন বেস সার্কিটে ইনপুট এবং আউটপুটের মধ্যে ফেজ পাথ'ক্য কত?




উত্তরঃ কমন বেস সার্কিটে ইনপুট এবং আউটপুটের মধ্যে সিগন্যাল একই ফেজে থাকে ।




১৫৬। AMPLIFIER এর কোন ধরনের ফিডব্যাক ব্যবহার করা হয়?উত্তরঃ AMPLIFIER এর নেগেটিভ ফিডব্যাক ব্যবহার করা হয় । এ প্রকার ফিডব্যাক ডিজেনারেশনের সৃষ্টি করে বলে তাকে আবার ডিজেনারেশন ফিডব্যাকও বলা হয় ।




১৫৭। কোন ট্রানজিষ্টর AMPLIFIER এর কারেন্ট গেইন কম?




উত্তরঃ CB মোড ট্রানজিষ্টর AMPLIFIER কারেন্ট গেইন কম ।১৫৮। লিকেজ কারেন্ট বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ মাইনেরিটি চার্জ ক্যারিয়ারের জন্য পি-এন জাংশনে যে সামান্য পরিমাণ কারেন্ট প্রবাহিত হয়, তাকে লিকেজ কারেন্ট বলে ।




১৫৯। কারেন্ট AMPLIFICATION ফ্যাক্টর œ-এর মান কত?




উত্তরঃ কারেন্ট AMPLIFICATION ফ্যাক্টর এর মান এক(1)-এর চেয়ে কম ।




১৬০। বিটা কাকে বলে?




উত্তরঃCB ট্রানজিষ্টরের AMPLIFIER এর আউটপুটে কালেকটর কারেন্টের পরিবত'ন এবং ইনপুট বেস কারেন্টর পরিবত'নের অনুপাতকে কারেন্ট AMPLIFICATION ফ্যাক্টর B বলে ।




১৬১।B-এর মান নিণয়ের সূত্রটি বল?




উত্তরঃ B এর মান নিণয়ের সূত্রটি হল-()




  এর মান স্থির




১৬২।y- এর মান নিণয়ের সূত্রটি বল ।




উত্তরঃ r এর মান নিণয়ের সূত্রটি হলঃ




১৬৩। AMPLIFICATION বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ AMPLIFICATION বা বিবধ'ন দ্বারা কোন ছোট সিগন্যালে পরিণত করাকে বুঝায় । ট্রানজিষ্টর দ্বারা তৈরি AMPLIFIER সার্কিট, যার সাহায্যে এসি সিগন্যালের AMPLIRUDE কে বড় করে লাউড, স্পিকারে দেয়া হয় । তাই AMPLIFIER শব্দ তথা এসি সিগন্যালের এ বিবধ'ন হওয়াকে বলা হয় AMPLIFICATION বলে ।




১৬৪। AMPLIFIER কার্যক্ষমতা হিসাবে কত প্রকার এবং কী কী?




উত্তরঃ AMPLIFIER কার্যক্ষমতা হিসাবে ২ প্রকারঃ




১। ভোল্টেজ AMPLIFIER ।




২। পাওয়ার AMPLIFIER ।




১৬৫। AMPLIFIER এর অপারেটিং বৈশিষ্ট্য অনুসারে কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ অপারেটিং বৈশিষ্ট্য অনুসারে AMPLIFIER চার প্রকারঃ




(ক) ক্লাস-এ (class- A) AMPLIFIER




(খ) ক্লাস-বি (class- B) AMPLIFIER




(গ) ক্লাস-সি ( class-C) AMPLIFIER




(ঘ) ক্লাস-এবি (class-AB) AMPLIFIER








১৬৬। AMPLIFIER সিগন্যাল ফ্রিকোয়েন্সি অনুসারে কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ AMPLIFIER সিগন্যাল ফ্রিকোয়েন্সি অনুসারে চার প্রকারঃ




(ক) অডিও AMPLIFIER




(খ) আর.এফ AMPLIFIER




(গ) আই.এফ AMPLIFIER




(ঘ) ভিডিও AMPLIFIER




১৬৭। AMPLIFIER কাপলিং হিসাবে কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ AMPLIFIER কাপলিং হিসাবে তিন প্রকারঃ




১। ডাইরেক্ট কাপল AMPLIFIER।




২। আর,সি কাপল AMPLIFIER।




৩। ট্রান্সফরমার কাপল AMPLIFIER।




১৬৮। AMPLIFIER সার্কিট অনুযায়ী কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ AMPLIFIER সার্কিট অনুযায়ী তিন প্রকারঃ




১। কমন বেস AMPLIFIER




২। কমন ইমিটার AMPLIFIER




৩। কমন কালেকটর AMPLIFIER




১৬৯। ডাইরেক্ট কাপলিংয়ের প্রধান অসুবিধা কী?




উত্তরঃ এ প্রকার কাপলিংয়ের বড় অসুবিধা হল এর কোন একটি ষ্টেজের বায়াসেরপরিবতিত' পরবতী' ঘটলে ষ্টেজের বায়াস ও পরিবতি'ত হয়ে যায় ।




১৭০। AMPLIFIER কাপলিং কী?




উত্তরঃ কয়েকটি ষ্টেজ সংযোগ করার প্রক্রিয়া ।




১৭১।œ ও b এবং এর মধ্যে সম্পর্ক শনাক্ত কর ।




উত্তরঃ 




১৭২। আর সি কাপলড AMPLIFIER এর কোন প্রকার কাপলিং ডিভাইস ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ R এবং C




১৭৩। কাপলিংয়ের সীমাবধ্দতা কী?




উত্তরঃ এর কাপলিং ক্যাপাসিটরটি ডিসি এবং নিম্ন ফ্রিকোয়েন্সিতে সিগন্যালকে আটকে দেয়।




১৭৪। ট্রান্সফরমার কাপলড AMPLIFIER এর ফ্রিকোয়েন্সি রেসপন্স কেমন?




উত্তরঃ মধ্যম মানের ।




১৭৫। ম্যাচিং সুবিধা কোন AMPLIFIER এর পাওয়া যায়?




উত্তরঃ ট্রান্সফরমার কাপল AMPLIFIER এর ।




১৭৬। ট্রানজিষ্টর বায়াসিং কী?




উত্তরঃ মূল সিগন্যালে কালেক্টর কারেন্ট এবং ইমিটার ভোল্টেজ প্রবাহ কারনো ।




১৭৭। ক্লাস এ AMPLIFIER এর ইনপুটের কত ডিগ্রির জন্য আউটপুট পাওয়া যায়?




উত্তরঃ 360 ডিগ্রি।




১৭৮। ক্লাস বি AMPLIFIER এর বায়াস কত?




উত্তরঃ বায়াস শূন্য ।




১৭৯। ক্লাস বি AMPLIFIER ইনপুট সিগন্যালের জন্য কত ডিগ্রি নেওয়া হয়?




উত্তরঃ 180 ডিগ্রির কম ।




১৮০। AMPLIFIER এর AMPLIFICATION ফ্যাক্টর বলকে কী বুঝায়?




উত্তরঃ স্থির কালেকটর বেস ভোল্টেজে কালেকটর কারেন্ট এবং ইমিটার কারেন্টের পরিবত'নের অনুপাতকে কারেন্টAMPLIFICATION ফ্যাক্টর বলে । একে œ দ্বারা প্রকাশ করা হয়। অথা'r    এর মান স্থির ।




কমন কালেক্টররে এই মান  




১৮১। কমন বেস AMPLIFIER এর বৈশিষ্ট্য সমূহ বল ।




উত্তরঃ কমন বেস AMPLIFIER এর বৈশিষ্ট্যসমূহ হলঃ




১।CBকমন বেস AMPLIFIER এর ইনপুট রেজিষ্ট্যান্স প্রায় 30-150Ω ওহম




২। আউটপুট রেজিষ্ট্যান্স উচ্চমানের প্রায় 500 Ω ওহম




৩। কারেন্ট গেইন a<1>




৪। ভোল্টেজ গেইন 150




৫। পাওয়ার গেইন 30dB প্রায়




৬। ইনপুট এবং আউটপুট ভোল্টেজ সমফেজ থাকে ।




১৮২। কমন ইমিটার AMPLIFIER এর বৈশিষ্ট্য সমূহ বল ।




উত্তরঃ CB কমন ইমিটার AMPLIFIER এর বৈশিষ্ট্য নিম্নরুপঃ




১। ইনপুট রেজিষ্ট্যান্স 1K Ω . হতে 2K Ω এর মধ্যে




২। আউটপুট রেজিষ্ট্যান্স 5-k Ω প্রায়




৩। B-এর মান উচ্চ




৪। ভোল্টেজ গেইন 1500 এর চেয়ে বেশি




৫। পাওয়ার গেইন 40dB প্রায়




৬। আউটপুট সিগন্যাল ইনপুট সিগন্যালের 180 ডিগ্রি ফেজ পাথক্য ।




১৮৩। কমন কালেকটর অযামপ্লিফায়ারের বৈশিষ্ট বল ।




উত্তরঃ নিচে CC AMPLIFIER এর বৈশিষ্ট্ দেয়া হলঃ




১। ইনপুট ইম্পিড্যান্স মান 2DKওহম-500কি.ওহম প্রায়




২। আউটপুট ইম্পিড্যান্স 50ওহম-100ওহম




৩। কারেন্ট গেইন উচ্চ মান




৪। ভোল্টেজ গেইন< ১




৫। পাওয়ার গেইন 10 থেকে 20dB প্রায় ।




৬। ইনপুট এবং আউটপুট সিগন্যালে সম ফেজে থাকে ।




১৮৪।AMPLIFIER এর কাপলিং কী?




উত্তরঃ কোন দুব'ল সিগন্যালকে পযা'য়ক্রমে একাধিক ট্রানজিষ্টর দ্বারা বিবধ'ন করার জন্য একটির আউটপুট পরবতী অপর একটি ট্রানজিষ্টরের ইনপুটের সাথে সংযোগ করার প্রক্রিয়াকেই AMPLIFIER এর কাপলিং বলা হয় ।




১৮৫। আর. সি কাপল্ড AMPLIFIER এর সাধারণত কী জন্য ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ আর সি কাপল্ড AMPLIFIER এর কালেকটরে রেজিষ্টর লোড হিসাবে এবং ক্যাপাসিটর ব্যবহৃত হয় সিগন্যালক পরবতী'ষ্টেজে কাপলিং কারর জন্য ।




১৮৬। আর সি কাপল্ড-এর অথ' কী?




উত্তরঃ আর সি কাপল্ড-অথ' হল রেজিস্ট্যান্স ক্যাপাসিট্যান্স কাপল্ড AMPLIFIER ।




১৮৭।আউটপুট রোড কম পেতে হলে AMPLIFIER এর কোন কাপলিং ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ আর. সি কাপলিং ব্যবহার করা হয় ।




১৮৮। ট্রান্সফরমার কাপল্ড AMPLIFIER কোথায় ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ ট্রান্সপরমার কাপল্ড AMPLIFIER সাধারণত পাওয়ার AMPLIFIER হিসাবে ব্যবহার করা হয় এবং ইম্পিড্যান্স ম্যাচিং হিসাবে এর ব্যবহার ফলপ্রসূ ।




১৮৯। ক্যাসকেডিং বলতে কী বুঝ?




উত্তরঃ বৃহr মানের গেইন পাওয়ার জন্য একাধিক স্টেজ AMPLIFIERকে সংযোজন করার প্রণালীকে ক্যাসকেডিং বলে।




১৯০।ইম্পিড্যান্স কাপলিং বলতে কী বুঝ?




উত্তরঃ যে সকল কাপলিং নেটওয়াকে' ইন্ডাকটর এবং ক্যাপাসিটরকে কাপলিং ডিবাইস হিসেবে ব্যবহার করা হয়, তাকে ইম্পিড্যান্স কাপলিং বলে।




১৯১। ডাইরেক্ট কাপলিং AMPLIFIER কোথায় ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ ইরেকট্রনিক পাওয়ার সরবরাহে পালস AMPLIFIER এর ডিফকারেনশিয়াল AMPLIFIER এর, লজিক সাকির্টে ডাইরেক্টর কাপরিং অ্যামপ্লিপায়ার ব্যবহার হয় ।




১৯২। আর সি কাপল্ড AMPLIFIER বলতে কী বুজায়?




উত্তরঃ আর সি কাপল্ড AMPLIFIER এর কালেকটরে লোড হিসাবে রেজিস্টর ব্যবহৃত হয় এবং সিগন্যালকে পরবতী স্টেজে কাপলিং করার জন্য ক্যাপাসিটর ব্যবহৃত হয়।এজন্যই নামকরন করা হয়েছে রেজিস্ট্যান্স ক্যাপসিট্যান্স কাপল্ড AMPLIFIER ।




১৯৩। কাপলিং কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ কাপলিং সাধারণত ৪ প্রকার । 




(ক)ডাইরেক্ট কাপরিং




(খ) রেজিস্ট্যান্স ক্যাপাসিট্যান্স (আর. সি) কাপলিং




(গ) ট্র্যান্সফরমার কাপরিং




(ঘ) ইম্পিড্যান্স কাপলিং




১৯৪। আর সি কাপল্ড AMPLIFIER এর সুবিধাসমূহ কী?




উত্তরঃ আর সি কাপল্ড AMPLIFIER এর সুবিধাসমূহ হল -১।এর ফ্রিকোয়েন্সি রেসপন্সি ভাল । ২। কোন ADJUSTMENT এর দরকার নেই এবং ওজন হালকা ও ছোট ।




৩। এতে ট্রান্সপরমার বা কয়েল ব্যবহৃত হয় না বলে এর ডিস্টরশন কম এবং নন- ‍রিনিয়ার ।




৪। কোন ইরেকট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হয় না।




৫। এটা খুব কম মানের সিগন্যাল থেকে কয়েল মেগাহাট'জ পয'ন্ত রেঞ্জের সিগন্যাল কাজ করতে পারে।




১৯৫। AMPLIFIER এর ফ্রিকোয়েন্সি রেসপন্স বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ কোন ট্রানজিস্টর AMPLIFIER এর ভোল্টেজ গেইন এর সিগন্যাল ফ্রিকোয়েন্সির তারতম্যের সাথে কম বেশি হয় । অ্যামপ্লিপাযারের ভোল্টেজ গেইন ও সিগন্যাল ফ্রিকোয়েন্সিকে নিয়ে ডাইরেক্ট যে কাভ' তৈরি করা হয়, তাকে প্রিকোয়েন্সি রেসপন্স কাভবলে ।




১৯৬।ডাইরেক্ট কাপলিং AMPLIFIER এর সুবিধা এবং অসুবিধাগুলো কী?




উত্তরঃ ডাইরেক্ট কাপল্ড AMPLIFIER এর সুবিধাঃ ১। এ প্রকার সার্কিটের গঠন সহজ ।




২।নিম্ন ফ্রিকোয়েন্সির সিগন্যালকে বিবধিত করতে পারে ।




৩। দামে কম ।




অসুবিধাঃ ১। উচ্চ প্রিকোযেন্সির সিগন্যালকে বিবদিত করতে পারে না ।




২। তাপীয় স্তিরতা কম ।




১৯৭। AMPLIFIER এর ক্যাসকোডিংয়ের প্ররয়োজনীয়তা কী?




উত্তরঃ AMPLIFIER এর ক্যাসকেডিংয়ের প্রয়োজনীয়তা বণ'না করা হলঃ




১। আউটপুট ডিভাইসের ব্যবহার উপযোগী সিগন্যাল তৈরি করা ।




২। দুই বা ততোধিক ডিভাইসের জন্য ইম্পিড্যান্স ম্যাচিং করা ।




৩। নিদ্দিষ্ট মানের গেইন তৈরি করা ।




১৯৮। AMPLIFIER এর কাপলিংয়ের প্রয়োজনীয়তা কী?




উত্তরঃ নিম্ন লিখিত কারণে ট্রানজিষ্টর AMPLIFIER কে কাপলিং করা হয়ঃ




১। পরিমানমত গেইন পাওয়ার জন্য ।




২। ইনপুট এবং আউটপুট স্টেজের ইম্পিড্যান্স সঠিক রাখার জন্য ।




৩। কাপলিংয়ের মাধ্যমে পাওয়ার দক্ষতা খুব উচ্চ হয় ।




৪। এটা দ্বারা ডিসি ভোল্টেজ কে অনুপাত হারে ভাগ করে পরবতী' স্টেজের কালেকটর থেকে নিয়ে পরবতী' স্টেজের বেসে যথাযথ ডিসি বায়াস প্রদান করা হয় ।




১৯৯। ক্লাস এ AMPLIFIER এর সঞ্চালন কোণ কত ডিগ্রি?




উত্তরঃ ক্লাস এ AMPLIFIER এর সঞ্চালন কোণ 360 ডিগ্রি




২০০। ক্লাস এ AMPLIFIER এর Q পয়েন্ট লোড লাইনের কোথায় অবষ্থা করে?




উত্তরঃ ক্লাস এ AMPLIFIER এর অপারেটিং পয়েন্ট এমন ভাবে নির্বাচন করা হয়, যেন ইনপুট সিগন্যালের পজেটিভ বা নেগেটিভ হাফ সাইকেলের কোন অবস্থাতেই ট্রানজিষ্টর কাড অফ বা স্যাচুয়েশনে না পৌঁছে ।




২০১। ক্লাস বি AMPLIFIER ইনপুট সিগন্যালের কতটুকুAMPLIFY করে?




উত্তরঃ ক্লাস বি AMPLIFIER ইনপুট সিগন্যাল পজেটিভ হাফ সাইকেলকে AMPLIFY করে।




২০২। ক্লাস বি AMPLIFIER এর Q পয়েন্ট কোথায় অবস্থান করে?




উত্তরঃ ক্লাস বি AMPLIFIER এর Q পয়েন্ট VcE লাইনে অবস্থান করে । অথ্যাr ক্লাস বি AMPLIFIER এর অপারেটিং পয়েন্ট কাট-অফে থাকে ।




২০৩। ক্লাস এ কোথায় ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ ক্লাস এ AMPLIFIER অডিও, রেডিও, এবং ভিডিও ফ্রিকোয়েন্সি ভোল্টেজ AMPLIFIER হিসাবে ব্যবহার করা হয় ।




২০৪। ক্লাস বি AMPLIFIER কোথায় ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ ক্লাস বি AMPLIFIER রেডিও রিসিভার, রেকড প্লেয়ার এবং অডিও সিস্টেম পাওয়ার অ্যামপ্লিয়ার হিসাবে ব্যবহার করা যায় ।




২০৫। ক্লাস সি AMPLIFIER কোথায় ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ অসিলেটর এবং টিউন্ড AMPLIFIER হিসাবে ক্লাস সি ব্যবহার করা হয় ।




২০৬। ক্লাস সি AMPLIFIER সঞ্চালন কত ডিগ্রি?




উত্তরঃ ক্লাস সি AMPLIFIER এর সঞ্চালন 180 ডিগ্রি এর চেয়ে কম ।




২০৭। AMPLIFIER বায়াসিং বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ সিগন্যাল প্রবাহের সময় সঠিক মানে শূন্য সিগন্যাল কালেকটর এবং সঠিক মানে কালেকটর ইমিটার ভোল্টেজ কোন ট্রানজিস্টর AMPLIFIER সার্কিটে স্থাপন করাকেই বলা হয় AMPLIFIER বায়াসিং । কোন ট্রানিজস্টরকে AMPLIFIER হিসাবে কাজ করানোর জন্য এর ইনপুট বেস ইমিটার সার্কিট ফরোয়াড বায়াস এবং আউযটপুট বেস কালেকটর সার্কিট রিভাস' বায়াস করতে হয় ।




২০৮। বায়াসিংয়ের উপর ভিত্তি করে AMPLIFIER কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ বায়াসিংয়ের উপর ভিত্তি করে AMPLIFIER মূলত তিন প্রকারঃ




১। ফিকªড বায়াসিং AMPLIFIER ।




২। সেলফ -বায়াসিং AMPLIFIER ।




৩। ফিকªড ও সেলফ -বায়াসিং AMPLIFIER ।




২০৯। ক্লাস ‘এ’ AMPLIFIER এর আউটপুট ফিডিলিটি কেন বেশি হয়?




উত্তরঃ ক্লাস ‘এ’ AMPLIFIER এর ইনপুট সিগন্যালের অ্যামপ্লিচিইড এবং ট্রানিজস্টর অপারেটিং পয়েন্ট এমনভাবে নিবা'চন করতে হয়, যেন ইনপুট সিগন্যালের পজেটিভ বা নেগেটিভ হাফ-সাইকেলের কোন অবস্থাতেই ট্রানজিস্টর কাট অফ বা স্যাচুরেশনে পৌঁছে । তাই ক্লাস ‘এ’ AMPLIFIER এর আউটপুট ফিডিলিটি বেশি হয় ।




২১০।ফিডব্যাক কী?




উত্তরঃ কোন AMPLIFIER এবং অসিলেটর সার্কিটের আউটপুটের সিগন্যালের কিছু অংশ ইনপুটের সাথে মিশ্রিত করার পদ্ধতিই ফিডব্যাক ।




২১১।অসিলেটরে কোন প্রকার ফিডব্যাক ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ অসিলেটর সার্কিটে পজেটিভ ফিডব্যাক ব্যবহার করা হয় ।




২১২। নেগেটিভ ফিডব্যাক নেটওয়াক'ফিডব্যাক সিগন্যালকে কত ডিগ্রি ফেস শিফট করে?




উত্তরঃ নেগেটিভ ফিডব্যাক নেটওয়াক ফিডব্যাক সিগন্যালক ১৮০ডিগ্রি ফেস শিফট করে ।




২১৩। কোন ফিডব্যাক অ্যামপ্লিপায়ারে ব্যবহৃত হয়?




উত্তরঃ সাধারনত নেগেটিভ পিডব্যাক AMPLIFIER এর ব্যবহৃত হয় ।




২১৪।পজেটিভ ফিডব্যাক সার্কিট ফিডব্যাক সিগন্যালকে কত ডিগ্রি পেজ শিফট করে?




উত্তরঃ পজেটিভ ফিডব্যাক সার্কিটে ফিডব্যাক সিগন্যালকে ১৮০ ডিগ্রি ফেজ শিফট কলে ।।




২১৫। পজেটিভ ফিডব্যাক কী?




উত্তরঃ যদি আউটপুট সিগন্যালের কিছু অংশ ইনপুট সিগন্যালের সাথে সমফেজে মিশ্রিত করা হয়, তবে তাকে পজিটিভ পিডব্যাক বলে ।




















২১৬। নেগেটিভ ফিডব্যাক কী?




উত্তরঃ যদি আউটপুট সিগন্যালের সাথে বিপরীত পেজে মিশ্রিত করা হয়, তবে তাকে নেগেটিভ ফিডব্যাক বলে ।




২১৭। পিডব্যাক AMPLIFIER এর গেইনের সূত্রটি বল?




উত্তরঃ পিডব্যাক AMPLIFIER এর গেইনের সূত্রটি হলঃ 




২১৮।ভোল্টেজ ট্রান্সফার রেশিওয়ের সূত্রটি বলঃ  




উত্তরঃ ভোল্টেজ ট্রান্সফার রেশিওয়ের সূত্রটি হলঃ




২১৯। কোন প্রকার ফিডব্যাক নয়েজ হ্রাস পায়?




উত্তরঃ নেগেটিভ ফিডব্যাক নয়েজ হ্রাস পায়।




২২০। নেগেটিভ ফিডব্যাকের কী কী সুবিধা?




উত্তরঃ নেগেটিভ ফিডব্যাকের সুবিধা সমূহঃ




(ক) AMPLIFIER এর ডিস্টরশন কমায় ।




(খ) AMPLIFIER এর গেইন স্টেবল বা স্থিতিশীল থাকে।




(গ) AMPLIFIER এর ফ্রিকোয়েন্সি রেসপন্স বাড়ায় ।




(ঘ) AMPLIFIER এর সার্কিট স্ট্যাবিলিটি বা স্থিতিশীলতা বাড়ায়।




২২১। ফিডব্যাক কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ ফিডব্যাক প্রধানত দুই প্রকার । যথাঃ




১। পজেটিভ ফিডব্যাক।




২। নেগেটিভ ফিডব্যাক।




২২২। ভোল্টেজ ফিডব্যাক বলতে কি বুঝ?




উত্তরঃ যদি ফিডব্যাক শক্তিটি আউটপুট সিগন্যাল ভোল্টেজ সমানুপাতিক হয়, তবে তাকে ভোল্টেজ ফিডব্যাক বলে ।




২২৩।কারেন্ট ফিডব্যাক বলতে কী বুঝ?




উত্তরঃ যদি পিডব্যাক শক্তিটি আউটপুট সিগন্যালের কারেন্টের সমানুপাতিক হয়, তবে তাকে কারেন্ট পিডব্যাক বলে।




২২৪। সিরিজ ফিডব্যাক বলতে কী বুঝ?




উত্তরঃ যদি পিডব্যাক শক্তিকে ইনপুটের সাথে সিরিজে দেয়া হয়, তবে তাকে সিরিজ ফিডব্যাক বলে।




২২৫।শান্ট পিডব্যাক বলতে কী বুঝ?




উত্তরঃ যদি পিডব্যাক শক্তি কে ইমপুটের সাথে সমান্তরালে দেয়া হয়, তবে তাকে শান্ট পিডব্যাক বলে ।




২২৬।অসিলেটর কাকে বলে?




উত্তরঃ অসিলেটর হল এমন এক প্রকার ইলেকট্রনিকª সার্কিট যা আখাঙ্ক্ষিত ফ্রিকোয়েন্সির সাইনোসয়ডাল অসিলেশন উrপাদন করে ।




২২৭।অসিলেশন কী?




উত্তরঃ । অসিলেটরের আউটপুটকে বলা অসিলেশন । আবার অসিলেটর কর্তৃক সিগন্যাল উrপাদন প্রক্রিয়াকে অসিলেমন বলে ।




২২৮। সাইনোসয়ডাল অসিলেটর কাকে বলে?




উত্তরঃ সাইনোসয়ডাল অসিলেটর হল এমন এক প্রকার ইলেকট্রনিকªসার্কিট, যা সাইনোসয়ডাল অসিলেশন উrপাদন করে।




২২৯। কোন সূত্রের সাহায্যে অসিলেটরের ফ্রিকোয়েন্সির নিণ'য় করা হয়?




উত্তরঃ নিচের সূত্রের সাহায্যে অসিলেটরের ফ্রিকোয়েন্সি নিণ'য় করা হয় ।




 




এখানে ƒ=সিগন্যাল ফ্রিকোয়েন্সি সাইকেল/ সেকেন্ড




L=ইন্ডাকট্যান্স হেনরী  C= ক্যাপাসিট্যান্স, ফ্যারাড।




২৩০। অসিলেটর সার্কিটের প্রয়োজনীয়তা উপাদানগুলো কী কী?




উত্তরঃ অসিলেটর সার্কিটে প্রয়োজনীতা উপাদান গুলো হলঃ




(ক) ইন্টারনাল AMPLIFIER




(খ) ফিডব্যাক সার্কিট




(গ) ট্যাঙ্ক সার্কিট ইত্যাদি ।




২৩১। অসিলেটরের কেন ফিডব্যাক ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ ড্যাম্পড অসিলেশনেকে অ্যানড্যাম্পড করার জন্য ফিডব্যাক সার্কিট ব্যবহার করা হয় ।




২৩২। অসিলেটরের আউটপুট কোন ধরনের?




উত্তরঃ অসিলেটরের আউটপুট সাইনোসয়ডাল অথবা নন সাইনোসডাল ।




২৩৩। এল সি ট্যাঙ্ক সার্কিট কী?




উত্তরঃ যে সার্কিট ইন্ডাক্টর (এল) এবং ক্যাপাসিটর (সি) ব্যবহার করে অসিলেশন উrপাদন করা হয়, তাকে (এল সি) ট্যাঙ্ক সার্কিট বলে । 




২৩৪। (এল-সি) ট্যাঙ্ক সার্কিটে কিভবে অসিলেশেনের সৃষ্টি হয়?




উত্তরঃ এলি-এর ভিতর দিয়ে ক্যাপাসিটরটি একবার চার্জ এবং একবার ডিসচার্জ হয় ফলে বিপরীত মুখী কারেন্টের সৃষ্টি হয়, এটাই অসিলেশন ।




২৩৫। হাট'লী অসিলেটরে কিভাবে ফিডব্যাক করা হয়?      




উত্তরঃ ইন্ডকটরের মধ্যে টেপিং করে ফিডব্যাকের ব্যবস্থা করা হয় ।




২৩৬। অসিলেটরের কোন প্রকার ফিডব্যাক ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ পজেটিভ ফিডব্যাক ।




২৩৭। অসিলেটরের কয়টি সেকশন থাকে?




উত্তরঃ দুইটি ।




২৩৮। ফ্রিকোয়েন্সি অনুসারে অসিলেটর কত প্রকার?




উত্তরঃ চার প্রকার ।




২৩৯। আমর্স্ট্রং অসিলেটরে কোন প্রকার পজেটিভ ফিডব্যাক ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ ইন্ডাকটিভ টাইপ । 




২৪০। কলপিটস অসিলেটরের ট্যাংক সার্কিটের ক্যাপাসিটরটি কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়?




উত্তরঃ দুইটি ।




২৪১। হার্টলী অসিলেটর সাধারণত কোথায় ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ যেখানে পরিবর্তনশীল রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি প্রয়োজন, যেমন-কার রেডিও রিসিভারে হার্টলী অসিলেটরের ব্যবহার করা হয় ।




২৪২। কোন অসিলেটরের ইন্ডকটিভ ফিডব্যাক হয়?




উত্তরঃ আমষ্ট্রং অসিলেটরে ইন্ডকটিভ ফিডব্যাক হয় । এ অসিলেটরের ইন্ডকটরের মধ্যে দিয়ে সঞ্চিত এনার্জি তার সোর্সের বা উrসের মধ্যে ফিরে আসে ।




২৪৩। কোন অসিলেটরের ক্যাপাসিটিভ ফিডব্যাক হয়?




উত্তরঃ কলপিটস অসিলেটর এবং ক্রিস্টাল অসিলেটরে ক্যাপাসিটিভ ফিডব্যাক হয় ।




২৪৪। কোন অসিলেটরের ফ্রিকোয়েন্সি স্ট্যাবিলিটি সবচেয়ে ভাল?




উত্তরঃ ক্রিষ্টাল অসিলেটরের ফ্রিকোয়েন্সি স্ট্যাবিলিটি সবচেয়ে ভাল । কারণ তার রেজোন্যান্স ফ্রিকোয়েন্সি ক্রিস্ট্যালের এল,আর এবং সি-এর উপর নির্ভরশীল ।




২৪৫। কলপিটস অসিলেটর সাধারণত কোথায় ব্যবহৃত করা হয়?




উত্তরঃ এ অসিলেটরের ফ্রিকোয়েন্সি ইচ্ছামত পরিবর্তন করা যায় বলে তা পরিব'তনশীল রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ইকুইপমেন্টে ব্যবহার করা যায়, যেমনঃ কার রেডিও ।




২৪৬। পিজো ইলেকট্রিক ইফেক্ট বলকে কী বুঝ?




উত্তরঃ কিছূ কিছু ক্রিস্টালাইন পদার্থ আছে যেমন- রচেল সন্ট, কোয়াটজ টুমালাইন ইত্যাদিতে এসি ভোল্টেজ দেয়া হলে তা এসি ভোল্টেজের ফ্রিকোয়েন্সির মান অনুসারে কাঁপতে থাকে, আবার যখন উক্তক ক্রিস্টালটিতে যান্ত্রিক কম্পন দেয়া হয়, তখন তা এসি ভোল্টেজ উrপন্ন করে । পিজো ক্রিস্টালের এ প্রকার প্রতিক্রিয়াকে পেজো ইলেকট্রিক ইফেক্ট বলে ।




২৪৭। কোন প্রকার ফেড হাট©লী অসিলেটর ট্যাঙ্ক সার্কিটে কোন প্রকার ডি.সি সরবরাহ দেয়া হয় না?




উত্তরঃ শান্ট ফেড হাট©লী অসিলেটর ।




২৪৮। কোন অসিলেটরকে তিন পয়েন্ট অসিলেটর বলে?




উত্তরঃ হাট'লী অসিলেটর ।




২৪৯। মাইক্রোফোন কী?




উত্তরঃ মাইক্রোফোনে এমন একটি যান্ত্রিক কৌশল, যার সাহায্যে শব্দ শক্তিকে অডিও ফ্রিকোয়েন্সি সমতুল্য বৈদ্যুতিক শক্তিতে রুপান্তরিত করা হয় । মাইক্রোফনকে সাধারণত মাইক বলা হয় ।




২৫০। ডায়াফ্রাম কী?




উত্তরঃ ডায়াফ্রাম মাইক্রোফোনে ব্যবহৃত এক প্রকার পাতলা ধাতব পাত ।




২৫১। কাব©ন মাইক্রোফোনের ইম্পিড্যান্স কত?




উত্তরঃ কাব©ন মাইক্রোফোনের ইম্পিড্যান্স প্রায় ২৫০ ওহম ।




২৫২। মুভিং কয়েল মাইক্রোফোনের সেনিসটিভিটি এবং ফ্রিকোয়েন্সি রেসপন্স কেমন?




উত্তরঃ মুভিং কয়েল মাইক্রোফোনের সেনিসটিভিটি উন্নতমানের এবং ফ্রিকোয়েন্সি রেসপন্স খুব ভাল ।




২৫৩। ক্যাসেট টেপ রেকডারে কোন ধরণের মাইক্রোফোন বেশি ব্যবহার করা হয়? 




উত্তরঃ সাধারণত ক্যাসেট টেপ রেকডারে করডেনসার মাইক্রোফোন বেশি ব্যবহার করা হয়




২৫৪। কাব©ন মাইক্রোফোনের ইম্পিড্যান্স কত?




উত্তরঃ কাব©ন মাইক্রোফোনের ইম্পিড্যান্স ২৫০ ওহম.




২৫৫। মাইক্রোফোনের ফ্রিকোয়েন্সি রেসপন্স কাকে বলে?




উত্তরঃ মাইক্রোফোনের মাধ্যমে বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ তরঙ্গকে ভোল্টেজ বা এসি সিগন্যালে রুপান্তর করার ক্ষমতাকে ফ্রিকোয়েন্সি রেসপন্স বলে ।




২৫৬। মাইক্রোফোনের ইম্পিড্যান্স ম্যাচিং বলতে কী বুঝ?




উত্তরঃ মাইক্রোফোন থেকে সবোর্চ্চ পাওয়ার সার্কিটে গ্রহন করার জন্য যে সমন্বয় সাধন করা হয় তাকে ইম্পিড্যান্স ম্যাচিং বলে ।Hz




২৫৭। মাইক্রোফোন কোন ধরনের ডিভাইস?




উত্তরঃ মাইক্রোফোন এক ধরনের ট্রান্সডিউসার ।




২৫৮। অডিও ফ্রিকোয়েন্সির রেঞ্জ কত?




উত্তরঃ অডিও ফ্রিকোয়েন্সির রেঞ্জ হল 20 থেকে 20,000-এর মধ্যে ।




২৫৯। মাইক্রোপোন কত প্রকার?




উত্তরঃ ৫ প্রকার ।




২৬০। কাব'ন মাইক্রোফোনে সাসপেনসন হিসাবে কী ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ কাব'নের গুঁড়ো ।




২৬১। মুভিং হকয়েল মাইক্রোপোনের ইম্পুড্যান্স কত?




উত্তরঃ ৪৫ ওহম ।




২৬২। ভেলোসিটি মাইক্রাফোনের আউটপুট ইম্পিড্যান্স কত?




উত্তরঃ ২৫০ ওহম ।




২৬৩। ট্রানজিস্টর মাইক্রোফোন কত ভোল্টেজ কাজ করে?




উত্তরঃ 6 থেকে 12 ভোল্ট ডিসিতে ।




২৬৪। কোন মাইক্রোফোনের আকার সবচেয়ে ছোট?




উত্তরঃ কনডেনসার মাইক্রোফোন ।




২৬৫। স্পিকার কী?




উত্তরঃ বিদ্যুr শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রুপান্তর করে ।




২৬৬। স্পিকার কোন নীতিতে কাজ করে?




উত্তরঃ ইলেকট্রিক্যাল ফ্লাকª উrপাদন করা ।




২৬৭। স্পিকার কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ স্পিকার সাধারণত দুই প্রকার ।




যথাঃ ১। ইলেকট্রাডাইনামিক স্পিকার




২। স্থায়ী চুম্বক স্পিকার।




২৬৮। ভয়েস কয়েলের কাজ কী?




উত্তরঃ ভয়েস কয়েলের মাধ্যমে েইলেকট্রিক্যাল সিগন্যালের অনু()মে শব্দ তরঙ্গ উrপাদন করা হয় ।




২৬৯। ফ্রিকোয়েন্সি রেসপন্সের উপর ভিত্ত করে স্পিকার কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ প্রিকোয়েন্সি রেসপন্সের উপর বিত্তি করে স্পিকার তিন প্রকার ।




যথাঃ ১। উফার ২। ড্রাইভার বা মিড রেঞ্জ ৩। টুইটারি ইত্যাদি ।




২৭০। ক্রসওভার নেটওয়াক কাকে বলে?




উত্তরঃ যে ফিল্টার নেটওয়াকে'র মাধ্যমে অডিও ফ্রিকোয়েন্সিকে দুই বা ততোধিক সীমায় ভাগ করা যায়, তাকে ক্রসওভার নেটওযাক'বলে ।




২৭১। টুইটার কাকে বলে?




উত্তরঃ যে লাউডস্পিকারের সাহায্যে উচ্চমানের প্রিকোয়েন্সিকে পুনঃউrপাদন করা যায, তাকে টুইটার বলে ।




২৭২।ড্রাইভোর কাকে বলে?




উত্তরঃ যে লাউডস্পিকারের সাহায্যে মধ্যম মানের ফ্রিকোয়েন্সিকে পুনঃউrপাদন করা যায়,




তাকে ড্রাইভার বলে ।




২৭৩।স্টেরিওফোনিক সাউন্ড কাকে বলে?




উত্তরঃ লাউডস্পিকারের উrপন্ন শব্দের জীবন্ত অনুভূতিকে স্টেরিওফোনিক সাউন্ড বল।




২৭৪। স্পিকারে কোন প্রকার চুম্বক ব্যবহার করা হয় ।




উত্তরঃ স্থায়ী চুম্বক ।




২৭৫। রেডিও কমিউনিকেশন কী?




উত্তরঃ রেডিও যোগাযোগ পদ্ধতি বলতে বিনা তারে শূন্যের ভেতর দিয়ে কোন তথ্য প্রেরণ করা এবং গ্রহণ করাকে বুঝায় । প্রেরক যন্ত্র তথ্যকে রেডিও ওয়েভের মাধ্যমে এর সামথ্য' অনুযায়ী অ্যানটেনার সাহায্যে মহাশূন্য চতুদিকে ছডিয়ে দেয় । এর আওতাভুক্ত গ্রাহক যন্ত্র সমূহ নিজস্ব ANTENNA এর সাহায্যে উক্ত রেডিও ওয়েভ গ্রহণের মাধ্যমে যোগাযোগের কাজ সম্পন্ন করে থাকে ।




২৭৬।কমিউনিকেশনের জন্য কোন কোন মাধ্যম থাকা আবশ্যক?




উত্তরঃ অডিও সিগন্যাল ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ সাধারনত ২০ সাইকেল থেকে ২০ কিলোসাইকেল ।




২৭৮। স্পিকারের কাজ কী?




উত্তরঃ স্পিকারের কাজ হল বৈদ্যুতিক শক্তিকে সমতুল্য শব্দ শক্তিতে পরিনত করা ।




২৭৯। মিডিয়াম ওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সির রেঞ্জ বল।




উত্তরঃ মিডিয়াম ওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সির সীমা হলঃ




১৪৩-১৫৭ কিলোহাট'জ।




২৮০। রেডিও কমিউনিকেশন কী কী অংশ থাকে?




উত্তরঃ একটি প্রেরক যন্ত্র এবং গ্রাহক যন্ত্র ।




২৮১। মডুলেশন ফ্যাক্টর কী?




উত্তরঃ ক্যারিয়ার ওয়েভের AMPLITUDE এরপরিবত'ন এবং স্বাভাবিক ক্যারিয়ার ওয়েভের AMPLITUDE এর পরিবত'নের অনুপাতকে মডুলেশন ফ্যাক্টর বলে । একে m দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।




২৮২। মডুলেশন করার পর মিশ্রিত ফ্রিকোয়েন্সিদ্বয়কে কী বলে?




উত্তরঃ মডুলেশন করার পর মিশ্রিত ফ্রিকোয়েন্সিদ্বয়কে মডিউলেটেড ক্যারিয়ার ফ্রিকুয়েন্সি বলে ।




২৮৩। ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভ সম্পকে' কে সব'প্রথম তত্ত্ব প্রদান করেন?




উত্তরঃ ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভ সম্পকে' সব'প্রথম 1856 খ্রিস্টাব্দে জেমস ক্লাক' ম্যাকª ওয়েল তত্ত্ব প্রদান করেন।




২৮৪। ডাইরেক্ট ওয়েভ কাকে বলে?




উত্তরঃ প্রেরক যন্ত্রের ANTENNA হতে সরাসরি যে তরঙ্গ গ্রাহক যন্ত্রে পৌঁছে, তাকে ডাইরেক্ট ওয়েভ বলে ।




২৮৫। আকাশ তরঙ্গ কী?




উত্তরঃ ANTENNA হতে বিকিণিত যে বেতার তরঙ্গ আয়নোষ্ফোয়ার নামক স্তর দ্বারা প্রতিফলিত হয়ে গ্রাহক যন্ত্রের পৌঁছে, তাকে আকাশ তরঙ্গ বলে ।




২৮৬। মডুলেশন কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ মডুলেশন প্রধানত তিন প্রকার । যথাঃ




(ক)  AMPLITUDE মডুলেশন




(খ) ফ্রিকোয়েন্সি মডুলেশন




(গ) পালস মডুলেশন




২৮৭। সাইড ব্যান্ড? এটি কত প্রকার ও কী কী?




উত্তরঃ মডুলেটিং এবং ক্যারিয়ার সিগন্যালের যোগ এবং বিয়োগের ফলে যে ফ্রিকোয়েন্সি উrপন্ন হয় তাকে সাইড ব্যান্ড বলে । সাইড ব্যান্ড বলে । সাইড ব্যান্ড প্রধাণত দুই প্রকার-




(ক) আপার সাইড ব্যান্ড




(খ) লোয়ার সাইড ব্যান্ড ইত্যাদি ।




২৮৮। ফ্রিকোয়েন্সি মডুলেশন কী পরিবতিত হয়?




উত্তরঃ ক্যারিয়ার ফ্রিকোয়েন্সি ।




২৮৯। মডুলেশন ছাড়া 20 কিলোহাটজের জন্য ANTENNA এর দৈর্ঘ্য কত হবে?




উত্তরঃ 15000 মিটার ।




২৯০। রেডিও রিসিভার কী?




উত্তরঃ ট্রান্সমিটার হতে প্রেরিত শব্দ গ্রহন করার গ্রাহক যন্ত্র ।




২৯১। রেডিও রিসিভার কোন প্রকার ওয়েভ গ্রহন করে?




উত্তরঃ ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভ ।




২৯২। রেডিও রিসিভার কত প্রকার?




উত্তরঃ 2 প্রকার




২৯৩। গ্রাহক ANTENNA এর কাজ কী?




উত্তরঃ মডুলেটেড ক্যারিয়ার ফ্রিকোয়েন্সি গ্রহন করা ।




২৯৪। ইন্টারমেডিয়েট ফ্রিকোয়েন্সি (আই.এফ) কত?




রেডিও রিসিভারে আই এফ ফ্রিকোয়েন্সির মান হল 455 কিলোসাইকেল ।




২৯৫। হোটারোডাইন ACTION এর ফলে কয়টি ফ্রিকোয়েন্সি সিগন্যাল উrপন্ন হয়?




উত্তরঃ রেডিও রিসভারে হেটারোডাইন অ্যাকশনের ফলে 4 টি নতুন ফ্রিকোয়েন্সির সৃষ্টি হয় । তা হল-




(ক) লোকাল অসিলেটর ফ্রিকোয়েন্সি




(খ) স্টেশন ফ্রিকোয়েন্সি




(গ) লোকাল অসিলেটর ফ্রিকোয়েন্সি + স্টেশন ফ্রিকোয়েন্সি




(ঘ) লোকাল অসিলেটর ফ্রিকোয়েন্সির - স্টেশন ফ্রিকোয়েন্সি












২৯৬। ডিটেকটরের কাজ কী?




উত্তরঃ আই. এফ সিগন্যাল থেকে ফিল্টারিং করে মূল সিগন্যালকে পৃথক করাই ডিটেকটরের কাজ ।




২৯৭। এ. এম রেডিও রিসিভারের আই. এফ বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ এ.আই.এম রেডিও রিসিভারের ট্রান্সমিটার হতে প্রেরিত আর. এফ সিকগন্যাল ও লোকাল অসিলেটরের সিগন্যালের বিয়োগফলকে এফ সিগন্যাল বলে । এ.আই.এফ সিগন্যালের মান আমাদের দেশে 455 কিলোসাইকেল ।




২৯৮। ইন্টারমেডিয়েট ফ্রিকোয়েন্সি বলতে কী বুঝায়?




উত্তরঃ রেডিও কমিউনিকেশনে গ্রাহক যন্ত্রের সিকচার স্টেজে চারটি ফ্রিকোয়েন্সি বিদ্যামান থাকে । এর দুটি ইনপুট ফ্রিকোয়েন্সি এবং তাদের যোগফল ও বিয়োগফল । বিয়োগফলের 455 কিলোসাইকেল মডুলেটেড ওয়েবকে আই এফ বা ইন্টারমিডিয়েট ফ্রিকোয়েন্সি বলে ।




২৯৯। আর এফ AMPLIFIER কাকে বলে?




উত্তরঃ যে AMPLIFIER রেডও ফ্রিকোয়েন্সি সিগন্যালের ভোল্টেজকে বিবধিত করে তাকে আর.এফ বা রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি AMPLIFIER বলা হয় । এটা সাধারণত এল সি টিউনড AMPLIFIER ।




৩০০। আর এফ AMPLIFIER কোন প্রকার হয়?




উত্তরঃ সাধারণত এল সি টিউনড AMPLIFIER ।




৩০১। আর এফ AMPLIFIER এর কালেকটর সার্কিটে কী ব্যবহার করা হয়?




উত্তরঃ ইম্পিড্যান্স ম্যাচিং ট্রান্সফরমার ।




৩০২। আর এফ AMPLIFIER লোড কী দ্বারা গঠিত?


উত্তরঃ এল.সি রেজোন্যান্স সার্কিট ।


৩০৩। উত্তরঃ আর এফ AMPLIFIER কী AMPLIFY করে?


উত্তরঃ এর এফ AMPLIFIER রেডিও ফ্রিকোয়েন্সির সিগন্যাল ভোল্টেজকে বিবধিত করে ।




৩০৪। ফেডিং বলতে কী বুঝ?


উত্তরঃ রেডিও রিসিভারে গৃহীত সিগন্যালের তারতম্যর জন্য আউটপুট ভলিউমের যে পরিবতন হয় তাকে ফেডিং বলে?




৩০৫। রেডিও চ্যানেল কী?


উত্তরঃ এ এম ব্রড কাষ্টিংয়ের জন্য প্রত্যকটি ট্রান্সমিটিং স্টেশনে যে ক্যারিয়ার ফ্রিকোয়েন্সির প্রয়োজন হয় তাকে ফেডিং বলে ।


৩০৬। অসিলেটরের প্রধান দুটি সেকশনের নাম কী?


উত্তরঃ অসিলেটরের দুটি সেকশন থাকে তার মধ্যে একটি হল ফ্রিকোয়েন্সি নিধারণী এবং অপরটি AMPLIFIER বা বিবধক সেকশণ ।


৩০৭।অ লোকাল অসিলেটর যে ফ্রিকোয়েন্সি উrপন্ন করে তা আর এফ ফ্রিকোয়েন্সি থেকে বেশি না কম?


উত্তরঃ লোকাল অসিলেটর আর.এফ AMPLIFIER এর ফ্রিকোয়েন্সি হতে 455 কিলোহাটজ এর বেশি ফ্রিকোয়েন্সি উrপন্ন করে ।




৩০৮। লোকাল অসিলেটর কোন ধরনের অসিলেটর?


উত্তরঃ লোকাল অসিলেটর একটি পরিবতনশীল অসিলেটর ।


৩০৯। লোকাল অসিলেটরের ফ্রিকোয়েন্সি কত?


উত্তরঃ মিক্সারস্টেজ আগত ফ্রিকোয়েন্সি থেকে 455 কিলোহাট বেশি ফ্রিকোয়েন্সি ।


৩১০। লোকাল অসিলেটরের ফ্রিকোয়েন্সির কাজ কী?


উত্তরঃ আই. এফ ফ্রিকোয়েন্সি উrপাদন করা ।


৩১১। লোকাল অসিলেটরের আউটপুট কোথায় ব্যবহার করা হয়?


উত্তরঃ মিক্সার স্টেজ হেটারোডাইন ACTION এর জন্য ব্যবহার করা হয় ।


৩১২।লোকাল অসিলেটর ফ্রিকোয়েন্সিকে কী বলা হয়?




উত্তরঃ সেলপ জেনারেটেড ফ্রিকোয়েন্সি ।


৩১৩। আই.এফ AMPLIFIER এর কাজ কী?


আই.এফ AMPLIFIER কনভারাটার থেকে আগত আগত 455 কিলোসাইকেল আই এফ সিগন্যালকে বিবধন করে পরবতী স্টেজে পাঠায় ।


৩১৪। হেটারোডাইন রেডিও রিসিভারের ইন্টারমিডিয়েট সিগন্যালের ফ্রিরকোয়েন্সির মান কত?


উত্তরঃ হেটারোডাইন রেডিও রিসিভারের ইন্টারমিডিয়েট সিগন্যালের ফ্রিকোয়েন্সির মান হয় 455 কিলোসাইকেল ।


৩১৫। আই.এফ AMPLIFIER কে ব্যান্ড পাস AMPLIFIER বলা হয় কেন?


উত্তরঃ আই.এফ AMPLIFIER নিদ্দিষ্ট ফ্রিকোয়েন্সি আই.এফ সিগন্যালকে বিবধন করার জন্য বিশেষ ভাবে ডিজাইন করা হয় বলে আই এফ AMPLIFIERকে ব্যান্ড পাস AMPLIFIER বলা হয় ।


৩১৬। আই এফ AMPLIFIER এর ইনপুট  কী?উত্তরঃ এ AMPLIFIER এর ইনপুট 455 কিলোসাইকেল মডুলেটেড রেডিও ফ্রিকোয়োন্সি ।


৩১৭। আই.এফ-টির প্রাইমারী কিভাবে গঠিত?


উত্তরঃ প্রাইমারী স্টোরটেপ করার মাধ্যমে গঠন করা হয় ।


৩১৮। অডিও ডিটেকটরে প্রধান কাজ কী?


উত্তরঃ অডিও ডিক্টেরের কাজ হল মডুলেটডে আর.এফ থেকে অডিও ফ্রিকোয়েন্সির সিগন্যাল কে আলাদা করা ।


৩১৯। কোন ডিভাইসের মাধ্যমে ক্যারিয়ার থেকে অডিও সিগন্যাল কে আলাদা করা হয় ?


৩২০। অডিও ডিটেক্টর হিসাবে কী ব্যবহার করা?


উত্তরঃ অডিও ডিটেক্টর হিসাবে সাধারণত ডায়োড ব্যবহার করা হয় ।


৩২১। AVC কোথায় যুক্ত থাকে?


উত্তরঃ AVC সাধারণত ডিটেক্টর এবং অডিও ফ্রিকোয়েন্সি AMPLIFIER এর মাঝে যুক্ত থাকে ।


৩২২। AVC কোথায় ব্যবহার করা হয়?


উত্তরঃ AVC প্রধানত দুই প্রকার ।


১। সাধারণ AVC


২। ডিলেইড AVC


৩২৩। অডিও ডিটেক্টর বলকে কী বুঝায়?


উত্তরঃ এটি রেডিও রিসিভারে অন্যতম প্রধান স্টেজ । এ স্টেজ হতে অডিও ফ্রিকোয়েন্সি সিগন্যাল পাওয়ার যায় ।


৩২৪। পেজ স্পিলিটারের আউটপুট সিগন্যাল দুটিতে ফেজ পাথক্য কত ডিগ্রি?উত্তরঃ ফেজ স্পিলিটারের আউটপুট সিগন্যাল দুটিতে ফেজ পাথক্য হয় 180 ডিগ্রি ।


৩২৫। কোন সার্কিটের প্রয়োজনে একটি আউটপুট সিগন্যালকে দুটি সমান ভাগে ভাগ করা হয়?


৩২৬। ফেজ স্পিলিটারের কাজ কী?


উত্তরঃ ইনপুট ওয়েভ  কে ভেঙ্গে দুটি অংশে ভাগ করা ।


৩২৭। ফেজ স্পিলিটারের অপর নাম কী?


উত্তরঃ ফেজ ইনভার্টার ।


৩২৮। অডিও ভোল্টেজ AMPLIFIER কাকে বলে?


উত্তরঃ যে AMPLIFIER এর সাহায্য অডিও ফ্রিকোয়েন্সি সিগন্যাল ভোল্টেজ কে বিবধিত করা হয়  তাকে অডিও ভোল্টেজ AMPLIFIER বলে ।


৩২৯। অডিও ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ কত?


উত্তরঃ অডিও ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ 20 হাটজ থেকে 20 কিলোহাটজ পযন্ত ।


৩৩০। অডিও AMPLIFIER কত প্রকার ও কী কী?


উত্তরঃ অডিও AMPLIFIER প্রধানথ দুই প্রকার । যথাঃ


(ক) অডিও ভোল্টেজ AMPLIFIER ।


(খ) অডিও পাওয়ার AMPLIFIER । 


৩৩১। বাফার AMPLIFIER কী?


উত্তরঃ দুটো AMPLIFIERকে বাফার AMPLIFIER বলে ।


৩৩২। অডিও পাওয়ার AMPLIFIER কী?


উত্তরঃ পাওয়ার কনভার্টার ।


৩৩৩। অডিও পাওয়ার AMPLIFIER কত প্রকার?উত্তরঃ দুই প্রকার ।


৩৩৪। পুশ পুল পাওয়ার AMPLIFIER কয়টি ট্রানজিস্টর ব্যবহার করা হয়?


উত্তরঃ দুটি ।


৩৩৫। অডিও পাওয়ার AMPLIFIERকে পাওয়ার কনভার্টার বলা হয় কেন?


উত্তরঃ অডিও পাওয়ার AMPLIFIER একটি পাওয়ার কনর্ভাটার । কারণ নিয়ন্ত্রনকারী ইনপুট ভোল্টেজ এ স্টেজে পরিবত©ন হয় । এখানে ডি.সি এবং এ.সি ভোল্টেজ পরিবতি'ত হয় ।


৩৩৬। প্রি-AMPLIFIER কাকে বলে?


উত্তরঃ মাইক্রোফোন ও প্লেব্যাক হেড থেকে প্রাপ্ত দুব'ল সিগন্যাল কে যে AMPLIFIER এর মাধ্যমে শক্তিশালী সিগন্যালে পরিণত করা হয় তাকে প্রি-AMPLIFIER বলা হয় ।


৩৩৭। প্রি-AMPLIFIER কেন ব্যবহার করা হয়?


উত্তরঃ রেকডিং এবং প্লেব্যাক সময় প্রাপ্ত শব্দের তারতম্য দূর করার জন্য প্রি- AMPLIFIER ব্যবহার করা হয় ।


৩৩৮। সাদা কালো টিভি কাকে বলে?


উত্তরঃ যে টেলিভিশনে কোন প্রাকার রঙিন ছবি আসে না কেবল সাদা কালো ছবিই দেখা যায় তাকে সাদা কালো টিভি বলে ।


৩৩৯। ভিডিও ডিটেক্টরের কাজ কী?


উত্তরঃ কম্পোজিটর ভিডিও সিগন্যাল হতে ভিডিও ক্যারিয়ারকে আলাদা করা ।


৩৪০। এ.এফ.সি’র কাজ কী?


উত্তরঃ সিল্ক সেপারেটর হতে প্রাপ্ত সিল্ক এবং হরাইজন্টাল অসিলেটরের ফ্রিকোয়েন্সির মধ্যে তুলনা কর ।


৩৪১। মিক্সার স্টেজের কাজ কী?


উত্তরঃ আর.এফ সিগন্যাল এবং লোকাল অসিলেটরের ফ্রিকোয়েন্সির সাথে হেটারোডাইন ACTION ঘটানোই মিক্সার স্টেজের কাজ ।


৩৪২। সিংক পালস কত প্রকার ও কী কী?


উত্তরঃ সিল্ক সেপারেটর হতে আগত সিল্ক পালস দুই প্রকার ।


যথাঃ


(ক) ভার্টিক্যাল সিল্ক পালস


(খ) হোরাইজন্টাল সিল্ক পালস ।